নবম শ্রেণী ইতিহাস – শিল্পবিপ্লব, উপনিবেশবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

দৈহিক শ্রমের পরিবর্তে যন্ত্রের দ্বারা শিল্পের ব্যাপক উৎপাদনকে শিল্পবিপ্লব বলে।

শিল্পবিপ্লব কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন লুই অগাস্তে ব্ল্যাঙ্কি।

সর্বপ্রথম 1837 খ্রিস্টাব্দে শিল্পবিপ্লব কথাটি ব্যবহার করা হয়।

শিল্পবিপ্লব কথাটিকে প্রথম জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন ব্রিটিশ ঐতিহাসিক আর্নল্ড টয়েনবি।

শিল্পবিপ্লবের ফলে উৎপাদন ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন হয়।

শিল্পবিপ্লবের ফলে উৎপাদন ব্যবস্থায় গতির সঞ্চার হয়।

শিল্পবিপ্লবের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল যন্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার।

ইংল্যান্ডে শিল্পবিপ্লব প্রথম শুরু হয়েছিল।

অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে ইংল্যান্ডে শিল্পবিপ্লব হয়।

ব্রিটেনে বস্ত্রশিল্পে প্রথম শিল্পবিপ্লব শুরু হয়েছিল।

বস্ত্রশিল্পের উপযোগী দুটি যন্ত্রের নাম হল – 1. উড়ন্ত মাকু এবং 2. ওয়াটার ফ্রেম।

উড়ন্ত মাকু জন কে আবিষ্কার করেন।

জন কে 1733 খ্রিস্টাব্দে উড়ন্ত মাকু আবিষ্কার করেন।

ওয়াটার ফ্রেম রিচার্ড আর্করাইট আবিষ্কার করেন।

রিচার্ড আর্করাইট 1769 খ্রিস্টাব্দে ওয়াটার ফ্রেম আবিষ্কার করেন।

স্পিনিং জেনি জেমস হারগ্রিভস আবিষ্কার করেন।

জেমস হারগ্রিভস 1764 খ্রিস্টাব্দে স্পিনিং জেনি আবিষ্কার করেন।

মিউল হল মসৃণ সুতো কাটার যন্ত্র।

মিউল স্যামুয়েল ক্রম্পটন আবিষ্কার করেন।

স্যামুয়েল ক্রম্পটন 1779 খ্রিস্টাব্দে মিউল আবিষ্কার করেন।

পাওয়ার লুম হল যন্ত্রচালিত তাঁত।

পাওয়ার লুম এডমন্ড কার্টরাইট আবিষ্কার করেন।

এডমন্ড কার্টরাইট 1785 খ্রিস্টাব্দে পাওয়ার লুম আবিষ্কার করেন।

বাষ্পীয় ইঞ্জিন জেমস ওয়াট উন্নত করেন।

জেমস ওয়াট 1769 খ্রিস্টাব্দে বাষ্পীয় ইঞ্জিন উন্নত করেন।

বাষ্পচালিত রেলইঞ্জিন আবিষ্কার করেন জর্জ স্টিফেনসন।

জর্জ স্টিফেনসন 1814 খ্রিস্টাব্দে বাষ্পচালিত রেলইঞ্জিন আবিষ্কার করেন।

ব্লাস্ট ফার্নেস বা লোহা গলাবার চুল্লি জন স্মিটন আবিষ্কার করেন।

জন স্মিটন 1760 খ্রিস্টাব্দে লোহা গলাবার চুল্লি আবিষ্কার করেন।

খনিগর্ভে নিরাপদে কাজ করার জন্য সেফটি ল্যাম্প ব্যবহৃত হত।

সেফটি ল্যাম্প হামফ্রে ডেভি আবিষ্কার করেন।

হামফ্রে ডেভি 1815 খ্রিস্টাব্দে সেফটি ল্যাম্প আবিষ্কার করেন।

পিচ দেওয়া পাকা রাস্তা তৈরির কৌশল টেলফোর্ড ও জন ম্যাক অ্যাডাম আবিষ্কার করেন।

টেলফোর্ড ও ম্যাক অ্যাডাম 1811 খ্রিস্টাব্দে পিচ দেওয়া রাস্তা তৈরির কৌশল আবিষ্কার করেন।

স্টিমার (বাষ্পীয় পোত) রবার্ট ফুলটন আবিষ্কার করেন।

রবার্ট ফুলটন 1815 খ্রিস্টাব্দে স্টিমার আবিষ্কার করেন।

ইংল্যান্ডে নব্য আবিষ্কৃত বেসেমার প্রথা অনুযায়ী খনিজ লোহা গলিয়ে উৎকৃষ্ট লোহা তৈরি করা হত।

জর্জ হাডসন রেলপথের কাজে বিশেষ সক্রিয় থাকায় তাকে ব্রিটেনের রেলপথের রাজা বলা হয়।

এনক্লোজার বা ভূমিবেষ্টনী প্রথা ইংল্যান্ডে প্রচলিত ছিল।

এনক্লোজার কথাটির অর্থ হল জমি ঘেরাও করে চাষ করা।

ইংল্যান্ডে শেফিল্ড, ল্যাঙ্কাশায়ার ইত্যাদি অঞ্চলে বড়ো লোহার কারখানা গড়ে ওঠে।

বিশ্বের বাজার দখল করার জন্য ইংল্যান্ডে বিভিন্ন কলকারখানার প্রতিষ্ঠা করা হয় বলে ইংল্যান্ডকে বিশ্বের শিল্পকারখানা বলা হয়।

ঐতিহাসিক ফিশার ইংল্যান্ডকে বিশ্বের শিল্পকারখানা বলেছেন।

ইংল্যান্ডের ম্যাঞ্চেস্টার শহর ইউরোপের প্রথম শ্রেষ্ঠ শিল্পশহরের তকমা লাভ করেছিল।

ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়নের মহাদেশীয় অবরোধ প্রথা প্রবর্তনের উদ্দেশ্য ছিল ফরাসি শিল্পের বিকাশ।

লুই ফিলিপের আমলে ফ্রান্সে শিল্পবিপ্লবের সূচনা হয়।

তৃতীয় নেপোলিয়নের আমলে ফ্রান্সে শিল্পবিপ্লবের প্রকৃত প্রসার ঘটে।

ফ্রান্সে রেলপথের প্রসার ঘটে তৃতীয় নেপোলিয়নের রাজত্বকালে।

জার্মানিতে শিল্পবিপ্লব দেরিতে শুরু হওয়ার মূল কারণ ছিল প্রাক্-শিল্পবিপ্লব পর্বে জার্মানির রাজনৈতিক অনৈক্য।

জার্মানিতে শিল্পায়নে গতি আসে জার্মান চ্যান্সেলর বিসমার্কের সময়ে।

জার্মানিতে কয়লা ও লৌহ-ইস্পাত শিল্পের প্রথম উন্নতি হয়।

জোলভেরেইন হল জার্মানির শুল্কসংঘ।

1819 খ্রিস্টাব্দে জোলভেরাইন প্রতিষ্ঠিত হয়।

রুশ জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডারের আমলে রাশিয়ায় শিল্পায়নের সূচনা হয়।

রাশিয়ায় শিল্পবিপ্লবের অগ্রদূত বলা হয় জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডারকে।

ফ্রান্স ও জার্মানির সহায়তায় রাশিয়ায় রেলপথের সম্প্রসারণ ঘটলে মূলধনি শিল্প গড়ে ওঠে।

রাশিয়ার শিল্পবিপ্লবে মুক্তিপ্রাপ্ত ভূমিদাসরা শিল্পশ্রমিক হিসেবে যোগদান করে।

বেলজিয়ামে ইংরেজ শিল্পপতিদের প্রচেষ্টায় রেলপথ স্থাপিত হয়।

রাশিয়াকে ইউরোপীয় সভ্যতার শেষ সন্তান বলা হয়।

যুদ্ধাস্ত্র নির্মাণের কারখানা গড়ে ওঠার পিছনে শিল্পবিপ্লবের অবদান গুরুত্বপূর্ণ।

শিল্পবিপ্লবের ফলে পুঁজিপতিরা শিল্পে প্রচুর মূলধন বিনিয়োগ করতে থাকলে যৌথ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান বা Joint Stock Company-র উদ্ভব হয়।

শিল্পবিপ্লবের ফলে সমাজে মালিক ও শ্রমিক শ্রেণির উদ্ভব ঘটে।

শ্রমিকশ্রেণি কথাটি প্রথম 1815 খ্রিস্টাব্দে ব্যবহৃত হয়।

কম্বিনেশন আইন অনুসারে ইংল্যান্ডে শ্রমিক ইউনিয়ন গঠন নিষিদ্ধ ছিল।

শিল্পবিপ্লবের ফলে শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনে শামিল হয়।

ব্রিটেনে লুডাইট আন্দোলনের নেতা ছিলেন নেড লুড।

1811 থেকে 1817 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ব্রিটেনে লুডাইট আন্দোলন চলেছিল।

1838 খ্রিস্টাব্দে ব্রিটেনে চার্টিস্ট আন্দোলন শুরু হয়েছিল।

ব্রিটেনে চার্টিস্ট আন্দোলনের একজন নেতার নাম হল ফিয়ারগাস ও’কনর।

অরগ্যানাইজেশন অফ লেবার তত্ত্ব প্রচার করেন লুই ব্লাঙ্ক।

অশ্বারোহী সেন্ট সাইমন বা অশ্বারোহী সাঁ সিমোঁ বলা হত হেনরি দ্য সাঁ সিমোঁকে।

1871 খ্রিস্টাব্দের 22-29 মে পর্যন্ত ৭ দিনকে রক্তাক্ত মে সপ্তাহ বলা হয়।

ফার্দিনান্দ লাসাল প্রথম জার্মানিতে শ্রমিকদলের প্রতিষ্ঠা করেন।

1863 খ্রিস্টাব্দে জার্মানিতে প্রথম শ্রমিকদল প্রতিষ্ঠিত হয়।

জার্মানিতে Working Men’s Association প্রতিষ্ঠা করেন ফার্দিনান্দ লাসাল।

1871 খ্রিস্টাব্দে প্যারি কমিউন গঠিত হয়।

1871 খ্রিস্টাব্দের প্যারি কমিউন-এর বিদ্রোহকে শেষ জেকোবিন বিদ্রোহ বলা হয়।

ঘেটো হল মহল্লা বা বস্তি এলাকা যেখানে দরিদ্র শ্রেণির লোক বসবাস করে।

রাশিয়ায় 1905 খ্রিস্টাব্দের 22 জানুয়ারি রক্তাক্ত রবিবার-এর ঘটনা ঘটে।

সমাজতন্ত্র কথাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন রবার্ট আওয়েন।

সমাজতন্ত্রের মূল কথা হল সাম্য বা সমান অধিকার স্থাপন।

ব্রিটিশ সমাজতন্ত্রের জনক বলা হয় রবার্ট আওয়েনকে।

ইউটোপিয়া গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন ব্রিটিশ দার্শনিক টমাস মোর।

সাঁ সিমোঁ বা সেন্ট সাইমন ছিলেন ফরাসি চিন্তাবিদ এবং আদি সমাজতন্ত্রবাদের প্রবক্তা।

ইউরোপীয় সমাজতন্ত্রের আদি গুরু বলা হয় সাঁ সিমোঁ-কে বা সেন্ট সাইমন-কে।

ফরাসি সমাজতন্ত্রের জনক বলা হয় সাঁ সিমোঁ-কে।

নব খ্রিস্টবাদ গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন সাঁ সিমোঁ।

লুই ব্ল্যাঙ্ক আদি সমাজতন্ত্রবাদের গুরু হিসেবে বিখ্যাত।

সমাজতন্ত্রী লুই ব্ল্যাঙ্ক ফ্রান্সের লোক ছিলেন।

নৈরাজ্যবাদের জনক বলা হয় পিয়েরে-জোসেফ প্রুধোঁকে।

চার্লস ফ্যুরিয়ের ছিলেন ফরাসি চিন্তাবিদ এবং আদি সমাজতন্ত্রবাদীদের মধ্যে অন্যতম।

চার্লস ফ্যুরিয়ের ফ্রান্সের সমাজতন্ত্রী ছিলেন।

বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রবাদের মূল লক্ষ্য ছিল সাম্যবাদ।

আধুনিক বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রবাদের জনক কার্ল মার্কসকে বলা হয়।

কার্ল মার্কস নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে ইংল্যান্ডের লন্ডনে আশ্রয় নেন।

কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো রচনা করেন কার্ল মার্কস ও ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস।

কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো 1848 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।

কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো লন্ডনে প্রথম প্রকাশিত হয়।

কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো-কে সমাজতান্ত্রিক দর্শনের বাইবেল বলা হয়।

দাস ক্যাপিটাল গ্রন্থের রচয়িতা হলেন কার্ল মার্কস।

দাস ক্যাপিটাল গ্রন্থ 1867 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।

দাস ক্যাপিটাল গ্রন্থটি তিন ভাগে বিভক্ত।

রেইনিকো জাইটুঙ্গ পত্রিকার সম্পাদক হলেন কার্ল মার্কস (1843 খ্রিস্টাব্দে)।

মার্কসের মতে, সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎস হল অর্থনীতি।

দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ কথাটি প্রথম বলেন কার্ল মার্কস।

শ্রমিকের কোনো দেশ নেই — উক্তিটি হল কার্ল মার্কসের।

মার্কসের মতে, শ্রমিকশ্রেণি বিপ্লবের মাধ্যমে মালিকশ্রেণির উচ্ছেদ ঘটালে শ্রেণিহীন সমাজ গড়ে উঠবে।

প্রথম আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠন হিসেবে কমিউনিস্ট লিগ 1847 খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়।

কার্ল মার্কস 1883 খ্রিস্টাব্দের 14 মার্চ মারা যান।

কার্ল মার্কসকে ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস একজন নৈরাজ্যবাদী বলে অভিহিত করেন।

ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস বিখ্যাত, কারণ তিনি কার্ল মার্কসের সহযোগী ও সহলেখক ছিলেন।

সাম্রাজ্যবাদ হল ধনতন্ত্রবাদের সর্বোচ্চ স্তর — এটি লেনিনের উক্তি।

লেনিনের পুরো নাম হল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন।

লেনিনের মতে, ধনতন্ত্র বা পুঁজিবাদের মধ্যে সাম্রাজ্যবাদের বীজ নিহিত।

সুয়েজ খাল হল মিশরের সিনাই উপদ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত একটি কৃত্রিম সামুদ্রিক খাল, যা ভূমধ্যসাগর ও লোহিত সাগরকে যুক্ত করেছে।

সুয়েজ খাল খনন 1869 খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে শেষ হয়।

সুয়েজ খালের খনন 1859 খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে শুরু হয়।

সুয়েজ খাল ভূমধ্যসাগর ও লোহিত সাগরকে সংযুক্ত করেছে।

সুয়েজ খাল খননের প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন ফার্দিনান্দ দ্য লেসেপ্স।

টেলিগ্রাফ হল তড়িৎ সংকেতের মাধ্যমে দূরদূরান্তে প্রেরিত লিখিত বার্তা।

টেলিগ্রাফি হল তারবার্তা পাঠানোর পদ্ধতি।

টেলিগ্রাফের মাধ্যমে বার্তা গ্রাহকের কাছে যে রূপে পৌঁছোয় তাকে টেলিগ্রাম বলা হয়।

ভারতে 1851 খ্রিস্টাব্দে টেলিগ্রাফ ব্যবস্থার সূচনা হয়।

ইউরোপের ইতিহাসে 1870 খ্রিস্টাব্দ থেকে 1914 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে সাম্রাজ্যবাদের যুগ বলা হয়।

সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে উদ্যমী একজন প্রশাসকের নাম হল লর্ড ক্রোমার।

সাম্রাজ্যবাদ সম্পর্কে হবসনের মত হল — সাম্রাজ্যবাদের প্রতিকার করতে হলে উদ্বৃত্ত মূল্য দরিদ্র শ্রেণির মধ্যে বিতরণ করা প্রয়োজন।

উনিশ শতকে সাম্রাজ্যবাদের মূল কারণ ছিল উপনিবেশ থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ এবং উৎপাদিত দ্রব্য বিক্রির বাজার তৈরি করা।

জার্মানি চিনের কিয়াওচাও বন্দর ও শানতুং প্রদেশের অংশবিশেষ দখল করে।

রাশিয়া চিনের লিয়াওতুং উপদ্বীপ এবং পোর্ট আর্থার দখল করে।

উন্মুক্ত দ্বার নীতি ঘোষণা করেন আমেরিকার পররাষ্ট্রসচিব জন হে।

আফ্রিকা মহাদেশকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ বলা হত।

ফরাসিরা পশ্চিম আফ্রিকার গাম্বিয়া, গিনি, উত্তর আফ্রিকার আলজেরিয়া ছাড়াও টিউনিশিয়া, মাদাগাস্কার ইত্যাদি অঞ্চলে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে।

আফ্রিকায় ইউরোপীয় শক্তিগুলির আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে বেলজিয়াম অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিল।

বার্লিন সন্ধির দ্বারা আফ্রিকার ব্যবচ্ছেদ সম্পূর্ণ হয়েছিল।

ইংরেজরা 1795 খ্রিস্টাব্দে ওলন্দাজদের থেকে উত্তমাশা অন্তরীপের দখল নেয়।

দক্ষিণ আফ্রিকা 1910 খ্রিস্টাব্দে স্বায়ত্তশাসন পায়।

1885 খ্রিস্টাব্দে বার্লিন সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়।

কঙ্গো হেনরি মর্টন স্ট্যানলি আবিষ্কার করেন।

কঙ্গো বেলজিয়ামের উপনিবেশ ছিল।

ভারতবর্ষের বোম্বাই, বাংলা, পূর্ব-পশ্চিম উপকূলভাগ-সহ নানা জায়গায় ব্রিটিশদের ঘাঁটি গড়ে উঠেছিল।

নিউজিল্যান্ড 1840 খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়।

হল্যান্ড এশিয়ার অন্তর্গত সুমাত্রা, জাভা, বোর্নিও, সেলেবিস দ্বীপপুঞ্জসহ নানা জায়গায় উপনিবেশ স্থাপন করেছিল।

জার্মানি একটি পরিতৃপ্ত দেশ — উক্তিটি হল অটো ভন বিসমার্কের।

বার্লিন কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন বিসমার্ক।

1878 খ্রিস্টাব্দে বার্লিন কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়।

বিসমার্কের শ্রমিক উন্নয়ন নীতি স্টেট সোশ্যালিজম নামে পরিচিত।

1878 খ্রিস্টাব্দে সানস্টিফানোর সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়।

তিন সম্রাটের চুক্তি বিসমার্কের উদ্যোগে স্বাক্ষরিত হয়।

1878 খ্রিস্টাব্দের বার্লিন কংগ্রেসে অস্ট্রিয়ার প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণের জন্য রাশিয়া তিন সম্রাটের চুক্তি পরিত্যাগ করে।

1912 খ্রিস্টাব্দে বলকান লিগ গঠিত হয়।

বলকান লিগের সদস্য ছিল গ্রিস, সার্বিয়া, মন্টেনিগ্রো ও বুলগেরিয়া।

ট্রিপল অ্যালায়েন্স (ত্রিশক্তি মৈত্রী) গঠিত হয় জার্মানি, অস্ট্রিয়া ও ইতালির মধ্যে।

ট্রিপল অ্যালায়েন্স (ত্রিশক্তি মৈত্রী) 1882 খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়।

ট্রিপল আঁতাত (ত্রিশক্তি আঁতাত) ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও রাশিয়ার মধ্যে গঠিত হয়।

ট্রিপল আঁতাত (ত্রিশক্তি আঁতাত) 1907 খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারণ হল সারায়েভো হত্যাকাণ্ড।

সারায়েভো বসনিয়ার রাজধানী।

1914 খ্রিস্টাব্দের 28 জুন সারায়েভো হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল।

অস্ট্রিয়া ও সার্বিয়ার মধ্যে যুদ্ধ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা করে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ 1914 খ্রিস্টাব্দের 28 জুলাই শুরু হয়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ 1565 দিন ধরে চলেছিল।