সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারে ভূমিকা – উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য

Rahul

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো। উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?” নিয়ে আলোচনা করব। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই “সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো। উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?“ প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের চতুর্থ অধ্যায় “সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা“ -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়।

সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারে ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো। উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
Contents Show

সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো।

ভারতীয়দের মধ্যে সংঘবদ্ধ চেতনা ও রাজনৈতিক সচেতনতার জাগরন থেকে সমগ্র উনিশ শতক জুড়ে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য ছোট ছোট সভা সমিতি গড়ে উঠেছিল। এইজন্য ঐতিহাসিক অনীল শীল উনিশ শতককে “সভা সমিতির যুগ” বলে অভিহিত করেছেন।

সভা সমিতি গড়ে উঠবার সাধারন কারণ –

উনিশ শতকে সভা সমিতি গুলি গড়ে উঠবার পিছনে কতকগুলি সাধারণ কারণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। মনে রাখতে হবে, উনিশ শতকের পূর্বে ভারতীয়রা সামাজিক ভাবে ঐক্যবদ্ধ বা সংঘবদ্ধ ছিল না। ধর্মীয় ও সামাজিক নানা কুসংস্কার ও দ্বন্দ্বে ভারতীয়রা শতবিভক্ত ছিলেন।

কিন্তু উনিশ শতকে বেশ কিছু ঐতিহাসিক ঘটনা ভারতীয়দের মধ্যে সংঘবদ্ধ চেতনার জাগরন ঘটায়।

  • প্রথমত, এই সময় একাধিক ধর্ম ও সমাজ সংস্কার আন্দোলন চলেছিল। এই আন্দোলন গুলিতে ভারতীয়রা পরস্পর বিরোধী দুটি শিবিরে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। দুই শিবিরই এইসময় নিজেদের সংঘবদ্ধ করে তুলতে একাধিক সভা সমিতি ও সংগঠন গড়ে তোলে।
  • দ্বিতীয়ত, উনিশ শতকের পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তারের ফলে ভারতীয় শিক্ষিত শ্রেণীর মধ্যে অল্পবিস্তর জাতীয়তাবাদী ধারনা ও রাজনৈতিক সচেতনতার জাগরন ঘটে। তারা নিজেদের শ্রেণী, অঞ্চল ও সম্প্রদায়ের অধিকার বোধের প্রতি সচেতন হয়ে ওঠে। এই অধিকার বোধ সংঘবদ্ধ চেতনার জাগরন ঘটাতে সাহায্য করে।
  • তৃতীয়ত, ভারতে ঔপনিবেশিক শাসন কাঠামোতে ভারতীয়দের অংশগ্রহণের বা প্রতিনিধিত্বের কোন সুযোগ ছিল না। এমতাবস্থায়, ভারতে ব্রিটিশ শাসকের কাছে ভারতীয়দের নায্য দাবি দাওয়া, চাহিদা, ও অভিযোগের দিক গুলি তুলে ধরার জন্য শিক্ষিত শ্রেণী নিজেদের ছোট ছোট সভা সমিতির মধ্য দিয়ে সংঘবদ্ধ করে তোলার কথা চিন্তা ভাবনা করে। এই চিন্তা ভাবনা ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট থেকেই উনিশ শতকে ভারতে একাধিক সভা সমিতির জন্ম হয়।

সভা সমিতির উদাহরণ –

উনিশ শতকে ভারতে গড়ে ওঠা সভা সমিতি গুলিকে আমরা নিন্মলিখিত ভাবে তুলে ধরতে পারি –

  • বাংলায় গড়ে ওঠা সভা সমিতি –
    • বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা (1936 কালীনাথ রায়চৌধুরী, প্রসন্ন কুমার ঠাকুর, দ্বারকানাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠা করেন),
    • জমিদার সভা বা ল্যান্ড হোল্ডার্স সোসাইটি (1838 প্রসন্ন কুমার ঠাকুর, দ্বারকানাথ ঠাকুর, রাজা রাধাকান্ত দেবের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়),
    • বেঙ্গল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি (1843, জর্জ টমসন প্রতিষ্ঠা করেন),
    • ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (1851, জমিদার সভা ও বেঙ্গল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি একত্রিত হয়ে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়),
    • ইন্ডিয়ান লিগ (1875, শিশির কুমার ঘোষ, হেমন্ত কুমার ঘোষ এটি প্রতিষ্ঠিত করেন),
    • ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন বা ভারতসভা (1876, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ও আনন্দমোহন বসু এটি প্রতিষ্ঠিত করেন)।
  • বাংলার বাইরে গড়ে ওঠা সভা সমিতি –
    • বোম্বাই অ্যাসোসিয়েশন (1852, দাদাভাই নৌরজী এটি প্রতিষ্ঠিত করেন),
    • পুনা সার্বজনীন সভা (1870, গোপাল হরি দেশমুখ এটি প্রতিষ্ঠা করেন)।

সভাসমিতি যুগের বৈশিষ্ট্য –

উনিশ শতকে সভা সমিতি যুগের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যেমন –

  • উনিশ শতকের সভা সমিতি গুলি প্রথমে বাংলায় গড়ে ওঠে। পরে বাংলার অনুকরণের ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও সভা সমিতি গড়ে উঠতে আরম্ভ করেছিল।
  • মূলত কোলকাতা, বোম্বাই, মাদ্রাজ, পুনে প্রভৃতি বড়ো বড়ো শহরকে কেন্দ্র করেই এই সভা সমিতি গুলি গড়ে উঠেছিল।
  • সভা সমিতি গুলি প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয়দের স্বার্থ রক্ষার প্রয়োজনে কিছু দাবি দাওয়া সরকারের কাছে পেশ করা।
  • সমাজে প্রতিষ্ঠিত, শিক্ষিত, উচ্চবিত্ত ধনী ব্যবসায়ী ও জমিদারদের উদ্যোগেই এই সভা সমিতি গুলি গড়ে উঠেছিল।
  • সভা সমিতি গুলির সঙ্গে দেশের সাধারন অশিক্ষিত, দরিদ্র শ্রেণীর মানুষদের কোন আত্মিক যোগ ছিল না।
  • সভা সমিতি গুলির সবকটিরই চরিত্র ছিল আঞ্চলিক, এবং তাদের কর্মকাণ্ড আঞ্চলিক বা স্থানীয় স্তরেই আবদ্ধ ছিল।
  • সভা সমিতি গুলি বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থের বাহক ছিল। অর্থাৎ নির্দিষ্ট গোষ্ঠী বা শ্রেণীর স্বার্থ রক্ষা করবার উদ্দেশ্যেই এগুলি গড়ে তোলা হয়েছিল।
  • সভাসমিতি গুলির নেতৃত্বের বেশিরভাগই এসেছিলেন উচ্চবর্ণের হিন্দু সম্প্রদায় থেকে।
  • সভা সমিতি গুলি জাতি, ধর্ম, বর্ন ইত্যাদি সংকীর্ণতার গণ্ডি অতিক্রম করে গড়ে উঠেছিল।

সভা সমিতি যুগের গুরুত্ব –

ভারতে রাজনৈতিক চেতনার জাগরনে সভা সমিতি যুগের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম –

  • উনিশ শতকের সভা সমিতির অনুশীলনের মধ্য দিয়েই ভারতবর্ষ বিশ শতকের আধুনিক রাজনীতির অঙ্গনে প্রবেশ করে।
  • সভা সমিতি গুলি প্রকাশ্যে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আনুগত্য জানালেও, তারা সরকারের কাজকর্ম ও নীতির অবিরাম ও যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা করে দেশে রাজনৈতিক চেতনার জাগরন ঘটায়।
  • ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থার ঐক্য ও ইংরেজি ভাষার প্রসারের সুযোগ নিয়ে প্রাদেশিক সভা সমিতি গুলি একে অন্যের মত ও আদর্শের আদান প্রদান করে সর্বভারতীয় রাজনৈতিক চেতনার প্রসার ঘটায়।
  • সভা সমিতি যুগের অভিজ্ঞতা থেকে ভারতীয়রা ব্রিটিশ সরকারের কাছে ভারতীয়দের ন্যায্য দাবি ও অধিকার গুলি আদায়ের জন্য সর্বভারতীয় সংগঠন ও সর্বভারতীয় আন্দোলন গড়ে তোলার শিক্ষা লাভ করে।
  • এই শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতা পরবর্তীকালে ভারতীয়দের সর্বভারতীয় রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই ফলশ্রুতিতে ভারতে 1885 খ্রিঃ সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গড়ে ওঠে। এই জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বেই ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন প্রবল আকার ধারন করে।

এইভাবেই দেখা যায়, সভা সমিতি যুগ ভারতে রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারে এক বিরাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?

প্রথমত, ইতিহাসের এই পর্বে রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলি প্রথমে বাংলায় ও পরে ভারতের অন্যান্য প্রদেশে গড়ে উঠেছিল। দ্বিতীয়ত, সাধারণত সমাজের শিক্ষিত এবং উচ্চ-মধ্যবিত্তরাই এইসব সভা-সমিতির সদস্য ছিলেন। তৃতীয়ত, দেশের সংখ্যাগোরিষ্ঠ সাধারণ জনগণের সঙ্গে এই সব সভার প্রায় কোনো সংযোগ ছিল না তা বলাই বাহুল্য।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর

সভা-সমিতির যুগ বলতে কী বোঝায়?

উনিশ শতকে ভারতীয়দের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গঠিত বিভিন্ন সংগঠনকে “সভা-সমিতির যুগ” বলা হয়। ঐতিহাসিক অনীল শীল এই সময়কালকে “সভা-সমিতির যুগ” নামে অভিহিত করেছেন।

সভা-সমিতি গড়ে ওঠার প্রধান কারণ কী ছিল?

সভা-সমিতি গড়ে ওঠার প্রধান কারণ ছিল –
1. ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের প্রভাব।
2. পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ও জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ।
3. ব্রিটিশ শাসনে ভারতীয়দের প্রতিনিধিত্বের অভাব ও দাবি আদায়ের প্রয়োজন।

বাংলায় গড়ে ওঠা উল্লেখযোগ্য সভা-সমিতিগুলি কী কী?

বাংলায় গড়ে ওঠা উল্লেখযোগ্য সভা-সমিতিগুলি হল – বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা (1836), জমিদার সভা (1838), বেঙ্গল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি (1843), ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (1851), ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (ভারতসভা) (1876)।

বাংলার বাইরে গড়ে ওঠা কয়েকটি সভা-সমিতির নাম লেখো।

বাংলার বাইরে গড়ে ওঠা কয়েকটি সভা-সমিতির নাম হল – বোম্বাই অ্যাসোসিয়েশন (1852, দাদাভাই নৌরজী প্রতিষ্ঠিত), পুনা সার্বজনীন সভা (1870, গোপাল হরি দেশমুখ প্রতিষ্ঠিত)।

সভা-সমিতিগুলির প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ছিল?

সভা-সমিতিগুলির প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল –
1. মূলত শিক্ষিত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণির দ্বারা পরিচালিত।
2. সাধারণ মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ছিল না।
3. আঞ্চলিক স্বার্থরক্ষার লক্ষ্যে গঠিত।
4. ব্রিটিশ শাসনের সমালোচনা কিন্তু আনুগত্য বজায় রাখা।

সভা-সমিতিগুলির ঐতিহাসিক গুরুত্ব কী?

সভা-সমিতিগুলির ঐতিহাসিক গুরুত্ব হল
1. ভারতীয়দের মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার বিকাশ ঘটায়।
2. জাতীয় কংগ্রেস গঠনের পথ প্রস্তুত করে।
3. ব্রিটিশ শাসনের সমালোচনার মাধ্যমে স্বাধীনতা আন্দোলনের ভিত্তি রচনা করে।

সভা-সমিতি যুগের সীমাবদ্ধতাগুলি কী ছিল?

সভা-সমিতি যুগের সীমাবদ্ধতাগুলি ছিল –
1. সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল না।
2. শুধুমাত্র উচ্চবর্ণের হিন্দু নেতৃত্বে পরিচালিত হতো।
3. আঞ্চলিক পর্যায়েই সীমাবদ্ধ ছিল।

সভা-সমিতিগুলি কীভাবে জাতীয় কংগ্রেসের জন্মে ভূমিকা রাখে?

এই সংগঠনগুলির অভিজ্ঞতা থেকে ভারতীয়রা বুঝতে পারে যে একটি সর্বভারতীয় সংগঠন প্রয়োজন। এরই ফলশ্রুতিতে 1885 সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়।

সভা-সমিতি যুগকে কেন ভারতীয় রাজনীতির প্রাথমিক পর্যায় বলা হয়?

কারণ এই সময়েই প্রথম সংগঠিতভাবে ভারতীয়রা রাজনৈতিক দাবি তুলতে শেখে, যা পরবর্তীতে বৃহত্তর জাতীয় আন্দোলনের ভিত্তি তৈরি করে।

সভা-সমিতি যুগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান কী?

এটি ভারতীয়দের মধ্যে সংঘবদ্ধ চেতনা ও রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্টি করে, যা পরবর্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়।


এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো। উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?” নিয়ে আলোচনা করেছি। এই “সভা সমিতির যুগের রাজনৈতিক চেতনার জাগরণ ও প্রসারের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করো। উনিশ শতকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক সভা-সমিতিগুলির সাধারণ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?” প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের চতুর্থ অধ্যায় “সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা” -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকলে, আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। তাছাড়া, নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Please Share This Article

Related Posts

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারীসমাজ কীভাবে অংশগ্রহণ করেছিল? বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারীসমাজের সীমাবদ্ধতা কী?

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ ও সীমাবদ্ধতা লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো।

About The Author

Rahul

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ ও সীমাবদ্ধতা লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

পরিবেশের ওপর বর্জ্য পদার্থের প্রভাব লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো।

অ্যান্টি-সার্কুলার সোসাইটি সম্পর্কে টীকা লেখো।