নবম শ্রেণি – বাংলা – নিরুদ্দেশ – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

Gopi

নবম শ্রেণি – বাংলা – নিরুদ্দেশ – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

সুতরাং তিনি জেনে শুনে মিথ্যে আর বলতে পারেন না। কে, কেন মিথ্যে বলতে পারেন না?

উদ্দিষ্ট ব্যক্তি – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পের আলোচ্য অংশে রাত করে বাড়ি ফিরে আসা ছেলেটির মায়ের মিথ্যে না বলতে পারার কথা বলা হয়েছে।

Table of Contents

মিথ্যা কথা বলতে না পারার কারণ – সংবাদপত্রের নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন দেখে কথক বলেছেন যে, ধরা যাক একটি ছেলে মাঝেমধ্যেই রাত করে থিয়েটার দেখে বাড়ি ফেরে। এরকম এক রাতে খেতে বসে ছেলেটির বাবা খোঁচা দিয়ে মার কাছে গুণধর পুত্র – টির খবর জানতে চান। যেহেতু মা নিজেই ছেলের পীড়াপীড়িতে লুকোনো পুঁজি থেকে তাকে থিয়েটার দেখার জন্য টাকা দিয়েছেন, তাই তিনি মিথ্যে বলতে পারেন না, চুপ করে থাকেন।

এই মৌখিক আস্ফালনেই হয়তো ব্যাপারটা শেষ হতে পারত। — মৌখিক আস্ফালন কী ছিল? সেখানেই কি ব্যাপারটা শেষ হয়েছিল?

মৌখিক আস্ফালনের পরিচয় – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে ছেলে গভীর রাতেও বাড়ি না ফেরায় বাবার প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করতে গিয়ে কথক এ কথা বলেন। আগের বছর ফেল করা ছেলে এবারেও যে ভালো ফল করবে না এই চিন্তায় ক্রুদ্ধ বাবা বলেন যে নবাবপুত্তুর ছেলে তাঁর অর্থের অপচয় করছে। তিনি ছেলেকে তাড়িয়ে দেওয়ার কথাও বলেন।
ব্যাপারটির শেষ হওয়া – তখনই ছেলে বাড়ি ফিরলে বাবা ঝোঁকের মাথায় তাকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। ছেলেও বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। তাই ব্যাপারটা মৌখিক আস্ফালনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি।

ছেলে বিশাল পৃথিবীতে নিরুদ্দেশ যাত্রায় বেরিয়ে পড়ে। – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

মন্তব্যের বিশ্লেষণ – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে গভীর রাতে থিয়েটার দেখে বাড়ি ফেরায় বাবা ছেলের ওপরে রেগে যান। আগের বছর ফেল করা ছেলের যে এ-বছরও ভালো ফল করা সম্ভব নয়, তা তিনি বেশ বুঝতে পারেন এবং অর্থের অপচয় করা ছেলেকে বের করে দেওয়ার কথাও বলেন। এইসময়েই ছেলে বাড়ি ঢুকলে ক্রুদ্ধ বাবা নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে তাকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন, ছেলেও সঙ্গে সঙ্গেই বাবার কথায় নিরুদ্দেশযাত্রা করে।

এ অশান্তির চেয়ে বনবাস ভালো। — কে কখন এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে?

অথবা, এ অশান্তির চেয়ে বনবাস ভালো। — কোন্ অশান্তির কথা বলা হয়েছে?

উদ্দিষ্ট ব্যক্তি – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছিলেন নিরুদ্দিষ্ট ছেলেটির বাবা

সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর সময় – বেশি রাত করে বাড়ি ফেরায় বাবা ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বলাতে ছেলেও তক্ষুনি বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। এদিকে পুত্রশোকে মা খাওয়া বন্ধ করে দেন। পরদিন সন্ধ্যাবেলা অফিস থেকে ফিরে বাবা দেখেন যে মা বিছানা থেকে উঠবেন না বলে পণ করেছেন। এই সমস্ত ঘটনায় বিব্রত হয়েই বাবা এমন মন্তব্য করেন।

খবরের কাগজের অফিসের ব্যাপারটা বড়ো জটিল।কোন্ গল্পের অংশ? এমন ভাবনার কারণ কী?

উৎস – প্রশ্নোদ্ধৃত অংশটি প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পের অংশ।
এমন ভাবনার কারণ – নিরুদ্দিষ্ট ছেলেটির বাবার এরকম অভিজ্ঞতা হয়েছিল। ছেলের নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন দিতে গিয়ে কোন্ দিকে কী করতে হবে তা তিনি বুঝতে পারছিলেন না। কেউ সহজভাবে সাহায্যও করছিল না। দীর্ঘ চেষ্টার পরে একজনের সহযোগিতায় তিনি বিজ্ঞাপনটি প্রকাশের ব্যবস্থা করতে সমর্থ হন। এর ফলেই খবরের কাগজের জটিলতার বিষয়টি তিনি বুঝতে পারেন।

আমরা কি এতদিন রামযাত্রা বার করেছি! — কে, কেন মন্তব্যটি করেছে?

বক্তা – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে উল্লিখিত মন্তব্যটি করেছিলেন খবরের কাগজের অফিসের এক নিরীহ চেহারার ভদ্রলোক।
মন্তব্যের কারণ – কোনো-একটি ছেলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলে তার মা খাওয়া-দাওয়া ত্যাগ করেন এবং বিছানা নেন। বিব্রত বাবা খবরের কাগজের অফিসে গিয়ে হাজির হন এবং সেখানে এক কর্মী ভদ্রলোককে জানান যে তিনি তাঁদের কাগজে একটা খবর বের করতে চান। তাতে সেই নিরীহ চেহারার ভদ্রলোকটি ব্যঙ্গের সুরে বলেন যে তাঁদের খবরগুলো বুঝি ছেলেটির বাবার পছন্দ হচ্ছে না। একইসঙ্গে তীব্র শেষে প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যটিও করেন তিনি।

এই বিজ্ঞাপনের পেছনে অনেক সত্যকার ট্র্যাজিডি থাকে। — মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

ব্যাখ্যা – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে কথক খবরের কাগজের নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপনের প্রসঙ্গে বলেন যে এই নিরুদ্দিষ্টরা অনেক সময়ই রাগের মাথায় বা অভিমান করে বাড়ি ছাড়ে, তারপরে কিছুদিন বাদে রাগ আর অভিমান কমলে বাড়ি ফিরেও আসে। কিন্তু বন্ধু সোমেশের মনে হয় বিষয়টি এত সহজ নয়। বহু নিরুদ্দেশের ঘটনার পিছনেই থাকে জীবন থেকে চিরকালের মতো হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা। সেসব ক্ষেত্রে হয় ফিরে আসা সম্ভব হয় না, বা ফিরে আসার পথ বন্ধ হয়ে যায়।

সে বিজ্ঞাপন নয়, সম্পূর্ণ একটি ইতিহাস। — কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? বিজ্ঞাপনকে ইতিহাস বলা হয়েছে কেন?

প্রসঙ্গ – নিরুদ্দেশ গল্পে সোমেশ বহুদিন আগে খবরের কাগজে দিনের পর দিন প্রকাশিত একটি নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপন প্রসঙ্গে উক্তিটি করেছে।
বিজ্ঞাপনকে ইতিহাস বলার কারণ – দিনের পর দিন পড়ে গেলে সেই বিজ্ঞাপনে সম্পূর্ণ একটি কাহিনিই যেন প্রকাশিত হয়। ছাপার অক্ষরে কাতর আর্তনাদ শোনা যাবে। ছেলের ফিরে আসার জন্য মা-র কাতর অনুরোধ, তারপরে দীর্ঘশ্বাস, পিতার আহ্বান, সেই আহ্বান কাতরতায় বদলে যাওয়া। তারপর পুরস্কারের প্রলোভন। বিজ্ঞাপনে এভাবেই যেন ধারাবাহিক এক কাহিনিকে তুলে ধরা হয়েছে।

যেন কান পাতলে কাতর আর্তনাদ শোনা যাবে। মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

ব্যাখ্যা – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে পুরোনো খবরের কাগজে বহুদিন ধরে প্রকাশিত একটি বিজ্ঞাপনের কথা রয়েছে। বিজ্ঞাপনটি নিরুদ্দেশের। একজন মা কাতরভাবে ছেলেকে ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করেছেন। সেখানে অস্পষ্ট আড়ষ্ট ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে মায়ের মনের আকুলতা। একসময়ে সেই আকুলতা মিলিয়ে যায় ৷ এরপর সংবাদপত্রের পৃষ্ঠায় ভেসে ওঠে পিতার কম্পিত, ধীর এবং শান্ত স্বর—যেখানে মা-র অসুস্থতার কথা জানিয়ে ছেলেকে ফিরে আসতে বলা হয়। এইসব অনুরোধ, আবেদনই আর্তনাদের মতো শোনায়।

পুরস্কারের পরিমাণ ক্রমশই বাড়তে লাগল খবরের কাগজের পাতায়। – প্রসঙ্গটি আলোচনা করো।

উদ্দিষ্ট প্রসঙ্গ – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে শোভন বাড়ি ছাড়ার পরে তাকে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে দিনের পর দিন খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন বেরোয়। প্রথমে মা-র কাতর অনুনয়, এরপর বাবার ফিরে আসার আহ্বান সবই ব্যর্থ হয়ে যায়। তখন চেহারা বয়স ইত্যাদির একটা বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়, সন্ধান দিতে পারলে পুরস্কার দেওয়ার কথাও থাকে। ছেলের সন্ধান না আসায় পুরস্কারের পরিমাণও ক্রমেই বেড়ে যেতে থাকে।

তার ভেতরেই সে পেয়েছে মুক্তির স্বাদ। – কে, কীভাবে মুক্তির স্বাদ পেয়েছিল?

উদ্দিষ্ট ব্যক্তি – প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত নিরুদ্দেশ গল্প থেকে নেওয়া প্রশ্নোদ্ধৃত উদ্ধৃতিটিতে ষোলো-সতেরো বছরের নিরুদ্দিষ্ট ছেলে শোভনের কথা বলা হয়েছে।
মুক্তির স্বাদ – জমিদার-সন্তান শোভন ছিল একেবারেই নির্লিপ্ত মনের। বাবা-মায়ের স্নেহ তাকে বাঁধতে পারেনি। কোনো কারণ ছাড়াই একদিন সে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। সংবাদপত্রে তার প্রতি বাবা-মায়ের কাতর আবেদন তাই সে হয়তো দেখেও দেখেনি। নিরুদ্দেশের জীবন অনেক অসুবিধার ও অনিশ্চিতের বলেই হয়তো সে তাতেই মুক্তির স্বাদ পেয়েছিল।

বিজ্ঞাপন ক্রমশ হতাশ হাহাকার হয়ে উঠল। — কীভাবে বিজ্ঞাপন হতাশ হাহাকার হয়ে উঠল?

হতাশাজনক পরিণতি – নিরুদ্দেশ গল্পে শোভন নামের ছেলেটি যখন নিরুদ্দিষ্ট হল তখন প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে দেখা গেল ছেলের ফিরে আসার জন্য মায়ের কাতর ব্যাকুলতা। সেই ব্যাকুলতা অতি দ্রুত হতাশ দীর্ঘশ্বাসে রূপান্তরিত হল। তারপরে মা-র অসুস্থতার খবর দিয়ে বাবার ছেলেকে ফিরে আসার আহ্বান। শেষপর্যন্ত শুধুই কাতর আবেদন।এভাবেই বিজ্ঞাপন হতাশ হাহাকার হয়ে উঠেছিল।

শোভনের কাছে নায়েবমশাই – এর গলার স্বর কেমন যেন অস্বাভাবিক মনে হলো। — মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

ব্যাখ্যা – দু-বছর নিরুদ্দেশ থাকার পরে শোভন বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু নায়েবমশাই তাকে বাড়িতে ঢুকতে না দিয়ে বারবাড়িতে বিশ্রাম নিতে বলেন। বারবাড়িতে নায়েবমশাই খাজাঞিমশাইকে যে কন্ঠস্বরে শোভনের বাড়ির ভিতরে যেতে চাওয়ার কথা বলেন, সেটাই অস্বাভাবিক লাগে শোভনের। আসলে নিজেকে শোভন বলে মিথ্যে দাবি করে এর আগে দুজন সেখানে উপস্থিত হওয়ায় এবং শোভনের মৃত্যুসংবাদ চলে আসায় তার শোভন হিসেবে উপস্থিতি নায়েবমশাই বিশ্বাস করেননি।

হঠাৎ শোভনের কাছে সমস্ত ব্যাপারটা ভয়ংকরভাবে স্পষ্ট হয়ে উঠল – কোন্ ব্যাপার স্পষ্ট হয়ে উঠল?

উদ্দিষ্ট ব্যাপার – প্রেমেন্দ্র মিত্রের নিরুদ্দেশ গল্পে নিরুদ্দেশ থেকে ফিরে শোভন বাড়িতে ঢুকতে গেলে পুরোনো নায়েবমশাই তাকে বাধা দেন। মা ভালো আছেন কিনা বা তাঁর কিছু হয়েছে কিনা—এসব প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তর দেওয়া হয় না তাকে। এমনকি খাজাঞিমশাইয়ের গলার স্বরও কেমন অস্বাভাবিক মনে হয় তার। শোভন জোর করে ভিতরে যেতে চাইলে নায়েবমশাই বলেন – মিছিমিছি কেলেংকারি করে লাভ নেই। আর এতেই শোভনের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় যে, এই লোকগুলি তাকে বাড়ির নিরুদ্দিষ্ট ছেলে শোভন বলে মেনে নেয়নি।

শোভন এই অবস্থাতে না হেসে পারলে না। — শোভনের হাসির কারণ কী ছিল?

শোভনের হাসির কারণ – শোভন মা-বাবার কাছে যেতে চাইলে নায়েবমশাই তাকে নিবৃত্ত করার জন্য বলেন যে, তাঁদের কাছে খবর আছে শোভন সাত দিন আগেই মারা গিয়েছে। উদ্‌ভ্রান্ত শোভন এই কথা শুনেই হেসে ফেলে। সে নিজে সশরীরে উপস্থিত, আর তাকেই কিনা তার মৃত্যুসংবাদ শোনানো হচ্ছে —এই ঘটনা শোভনকে হাসতে বাধ্য করে। কণ্ঠস্বরে বিদ্রুপ মিশিয়ে তাই সে জানতে চায় শোভন কীভাবে মারা গেল।

সে মুখের বেদনাময় বিমূঢ়তা শোভনের বুকে ছুরির মতো বিঁধল। — কোন্ মুখের কথা বলা হয়েছে?

মুখের কথার পরিচয় – নিরুদ্দেশ গল্পের উল্লিখিত অংশে শোভনের বৃদ্ধ বাবার মুখের বেদনাময় বিমূঢ়তার কথা বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গ – বৃদ্ধ নায়েবমশাই যখন নিরুদ্দিষ্ট শোভনকে তারই মৃত্যুসংবাদ শোনাচ্ছিলেন সেইসময় সে তার বাবাকে বাড়ি থেকে বেরোতে দেখে। বাবাকে দেখে তার ঝড়ে ভাঙা গাছের মতোই বিধ্বস্ত মনে হয়৷ সকলে কিছু বোঝার আগেই শোভন দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। বাবা বলে বৃদ্ধকে ডাকে। আর সেই গলার আওয়াজ শুনে বৃদ্ধ থমকে দাঁড়ান। তখন তার প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করতে গিয়েই মন্তব্যটি করা হয়েছে।

শোভনকে একটা কাজ করতে হবে। — কোন্ কাজের কথা বলা হয়েছে? 

উদ্দিষ্ট কাজ – নায়েবমশাই গলার আওয়াজে মিনতি আর হাতে অনেকগুলো টাকার নোট নিয়ে শোভনকে বলেছিলেন এই কাজ – এর কথা। তা হল বাড়ির কর্ত্রী মৃতপ্রায়। ছেলের মৃত্যুসংবাদ তিনি শোনেননি। তাই ছেলেকে দেখার আশা নিয়ে তিনি আজও বেঁচে আছেন। শোভনকে তাঁর হারানো ছেলে হয়ে একবার দেখা দিতে হবে, কারণ তার সঙ্গে হারানো ছেলেটির প্রকৃতই মিল আছে।

অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই নবম শ্রেণি – বাংলা – নিরুদ্দেশ – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই solutionwbbse.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো, ধন্যবাদ।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Tom Loses a Tooth

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

The North Ship

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer