মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান – অভিব্যাক্তি ও অভিযোজন – বেঁচে থাকার কৌশল – অভিযোজন – অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

ক্যাকটাস-এর কাঁটাগুলি প্রকৃতপক্ষে রূপান্তরিত পাতা।

ক্যাকটাস একপ্রকার জাঙ্গল উদ্ভিদ।

বাষ্পমোচনের হার কমানোর জন্য ক্যাকটাস-জাতীয় উদ্ভিদের পাতা কাঁটায় রূপান্তরিত হয়েছে।

ক্যাকটাস-জাতীয় উদ্ভিদের পাতার কাঁটায় রূপান্তর অঙ্গসংস্থানগত অভিযোজন।

ক্যাকটাস-জাতীয় ফণীমনসা গাছে পর্ণকাণ্ড দেখা যায়।

ক্যাকটাস-জাতীয় উদ্ভিদের ক্ষেত্রে পাতার সংখ্যা হ্রাস পাওয়া অঙ্গসংস্থানগত অভিযোজন।

ক্যাকটাসের পাতা কাঁটায় রূপান্তরিত হয় বলে ওই গাছের কাণ্ড সবুজ এবং চ্যাপটা হয়ে সালোকসংশ্লেষ ঘটায়।

ক্যাকটাসের মূল জল শোষণের জন্য বেশি বিস্তৃত হয়।

কোনো কান্ড সালোকসংশ্লেষের জন্য প্রসারিত হয়ে ফলকের মতো দেখতে হলে, তাকে পর্ণকান্ড বলে।

পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য জীবদেহের পরিবর্তনকে অভিযোজন বলে।

যে পরিবেশে জীবের উৎপত্তি হয়েছে সেই পরিবেশের সাথে অভিযোজনকে মুখ্য অভিযোজন বলে।

প্রাথমিক পরিবেশ থেকে ভিন্ন পরিবেশে জীবের অভিযোজনকে গৌণ অভিযোজন বলে।

পরিবেশের সঙ্গে জীবের মানিয়ে নেওয়ার ধর্মকে অভিযোজন বলে।

দুটি ভিন্ন পরিবেশে বাস করবার জন্য জীবের মধ্যে উভয় পরিবেশের উপযোগী অভিযোজন ঘটলে তাকে দ্বি- অভিযোজন বলে।

বিজ্ঞানী কার্ল ভন ফ্রিশ মৌমাছির ওপর গবেষণা করে মৌমাছির ভাষা আবিষ্কার করেন।

আচরণ-বিজ্ঞানী জেন গুডাল সর্বপ্রথম বন্য শিম্পাঞ্জিদের আচার-আচরণ সম্পর্কে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন।

পায়রার ফুসফুসের সঙ্গে নয়টি বায়ুথলি থাকে।

হাওর মাছের পটকা নেই।

লবণাম্বু উদ্ভিদ বা সুন্দরী গাছের একটি অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য হল শ্বাসমূলের উপস্থিতি।

সুন্দরী, গরান ইত্যাদি লবণাম্বু উদ্ভিদে শ্বাসমূল বা নিউম্যাটোফোর থাকে।

একটি মুখ্য জলজ অভিযোজনকারী প্রাণীর নাম হল মাছ।

একটি গৌণ জলজ অভিযোজনকারী প্রাণীর নাম তিমি।

পুচ্ছ পাখনার সাহায্যে মাছ দিক পরিবর্তন করে।

একটি জলজ স্তন্যপায়ীর নাম হল তিমি।

একটি মুখ্য খেচর অভিযোজনকারী প্রাণীর নাম পায়রা।

একটি গৌণ খেচর অভিযোজনকারী প্রাণীর নাম বাদুড়।

পায়রার 4টি যুগ্ম এবং 1টি একক বায়ুথলি আছে।

মরুবাসী প্রাণী মোলোক হরিডাস ত্বকের সাহয্যে জলশোষণ করে।

একটি মরুবাসী স্তন্যপায়ী প্রাণীর নাম হল উট।

উইটিপিতে কাঠি ঢুকিয়ে উইপোকা বের করে খায় শিম্পাঞ্জিরা।

শিম্পাঞ্জি পরজীবী দ্বারা আক্রান্ত হলে ওযধি গাছের পাতা খায়।

মৌমাছির আচরণে ফেরোমোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

50-75m দূরত্বের খাদ্যের উৎস শনাক্ত করার জন্য মৌমাছিরা চক্রাকার নৃত্য বা রাউন্ড ডান্স পরিবেশন করে।

50-75m-এর অধিক দূরত্বের খাদ্যের উৎস শনাক্ত করার জন্য মৌমাছিরা ওয়াল নৃত্য পরিবেশন করে।

ওয়াগ্ল কথার অর্থ আন্দোলন বা কম্পন।

জার্মান বিজ্ঞানী কার্ল ভন ফ্রিশ মৌনৃত্যের রীতিনীতির ব্যাখ্যা প্রদান করেন।

মৌনৃত্যের রীতিনীতি ব্যাখ্যা করার জন্য 1973 সালে কার্ল ভন ফ্রিশ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

মৌমাছির ওয়াগ্ল নৃত্যের গতিপথ ইংরাজি সংখ্যা ‘৪’ আকৃতির হয়।

ওয়াগ্ল নৃত্যের সাহায্যে স্কাউট বা বার্তাবহ কর্মী মৌমাছিরা খাবারের বা মকরন্দের উৎসের দিক নির্দেশ করতে পারে।

অধিমূল দেখা যায় এমন এক উদ্ভিদের উদাহরণ হল সুন্দরী।

মাছের পটকা দেহে উদরগহ্বরের ওপরের দিকে পৌষ্টিকনালী ও বৃক্কের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত।

গাঢ় বা হাইপারটনিক মূত্র ত্যাগের মাধ্যমে দেহে জল নির্গমনের পরিমাণ কমায় এমন একটি প্রাণী হল উট।

উটের RBC ডিম্বাকৃতি হওয়ার ফলে জলহীন অবস্থাতেও সরু রক্তবাহের মধ্য দিয়ে সহজে চলাচল করতে পারে।

শিম্পাঞ্জির বাদামের খোলা ভাঙার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হাতুড়ি ও নেহাই এর নেহাই হল শক্ত পাথরের পাটাতন বিশেষ।

ঠেসমূল দেখা যায় এমন একটি উদ্ভিদের উদাহরণ হল সুন্দরী।