দশম শ্রেণি – বাংলা – অভিষেক – সামগ্রিক বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর

Gopi

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত অভিষেক কবিতাটি “রামচন্দ্রের সীতাবিয়োগ” নাটকের একটি অন্তর্গত কবিতা। এই কবিতায় রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিতের দেশপ্রেম ও বীরত্বে ভরা এক অসাধারণ রূপায়ণ দেখা যায়।

দশম শ্রেণি – বাংলা – অভিষেক – সামগ্রিক বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর

অভিষেক কাব্যাংশে ইন্দ্রজিতের চরিত্রবৈশিষ্ট্য যেভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তা আলোচনা করো।

চরিত্র বৈশিষ্ট্য – মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কাব্যাংশের প্রধান চরিত্র ইন্দ্রজিৎ। তাকে আশ্রয় করেই কাহিনির বিকাশ। সেখানে ইন্দ্রজিতের বেশ কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়-

  • বীরত্ব ও আত্মবিশ্বাস – ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মীর কাছে লঙ্কার সর্বনাশ এবং বীরবাহুর মৃত্যুর খবর শুনে ইন্দ্রজিৎ বলে উঠেছিলেন, ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে। দু-দুবার রামচন্দ্রকে যুদ্ধে হারিয়েছেন ইন্দ্রজিৎ। তৃতীয় বারও পরাজিত করতে আত্মবিশ্বাসী ইন্দ্রজিৎ রাবণকে বলেছেন – সমূলে নির্মূল করিব পামরে আজি।
  • কর্তব্য সচেতনতা – ইন্দ্রজিৎ শুধু পিতৃভক্তই নন, নিজের কর্তব্য সম্পর্কেও তিনি অত্যন্ত সচেতন। তাই তিনি বলেন – থাকিতে দাস, যদি যাও রণে / তুমি, এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।
  • স্বদেশপ্রেম – ইন্দ্রজিৎ স্বদেশ ও স্বজাতির প্রতি একনিষ্ঠ। তাই তিনি বলে ওঠেন – হা ধিক্ মোরে! বৈরিদল বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা।
  • আত্মমূল্যায়নের মানসিকতা – লঙ্কার দুর্দশা এবং বীরবাহুর মৃত্যুর পরে তিনি নিজেকে ধিক্কার দিয়েছেন – হা ধিক্ মোরে! বৈরিদল বেড়ে / স্বর্ণলঙ্কা, হেথা আমি বামাদল মাঝে? এই আত্মসমালোচনা চরিত্রটিকে মহান করে তুলেছে।
  • পত্নীর প্রতি গভীর অনুরাগ – প্রমীলার সঙ্গে ইন্দ্রজিতের দাম্পত্য সম্পর্কটিও ছিল অত্যন্ত মধুর। প্রমীলা ইন্দ্রজিৎকে যুদ্ধে ছাড়তে না চাইলে ইন্দ্রজিৎ বলেছেন যে তাঁকে প্রমীলার ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধন থেকে আলাদা করার ক্ষমতা কারোরই নেই।
  • উপসংহার – মধুসূদনের কাছে ইন্দ্রজিৎ ছিলেন ‘favourite Indrajit’। সেই পক্ষপাত এবং সহানুভূতিই এখানে ইন্দ্রজিৎ চরিত্রে দেখা যায়।

অভিষেক কাব্যাংশে যে বীরভাবের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।

  • কথামুখ – মেঘনাদবধ কাব্য-এর প্রথম সর্গের সূচনাতেই মধুসুদন লিখেছিলেন – গাইব, মা বীররসে ভাসি, মহাগীত। ‘অভিষেক’ কাব্যাংশেও এই বীররসের প্রকাশই প্রধান হয়ে উঠেছে।
  • ইন্দ্রজিতের বীরভাব – ছোটো ভাই বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শোনার পরে ইন্দ্রজিৎ ক্রুদ্ধ হয়েছেন এবং রাক্ষসবংশের অমর্যাদাকে ঘোচানোর শপথ নিয়েছেন – ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকূলে। তারপরেই মেঘনাদকে যুদ্ধের সাজে সেজে উঠতে দেখা গেছে। মেঘবর্ণ রথ, চক্রে বিজলির ছটা, ইন্দ্রধনুর মতো ধ্বজা, দ্রুতগতি অশ্ব-সবমিলিয়েই বীরত্বের যেন অনবদ্য আয়োজন। স্বদেশের সম্মানরক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ইন্দ্রজিৎকে স্ত্রীয়ের ভালোবাসা ও করুণ মিনতিও টলাতে পারেনি। পিতার কাছে গিয়ে ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে ‘সমূলে নির্মূল’ করার জন্য অনুমতি চেয়েছেন।
  • রাবণের বীরভাব – রাবণও পুত্রের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে বীরভাবে উদ্দীপ্ত হয়ে উঠেছেন। চতুরঙ্গ সেনায় সজ্জিত হয়ে রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। কিন্তু কুম্ভকর্ণের মৃত্যু, বীরবাহুর অকালমৃত্যু প্রতিটি ঘটনাতেই নিয়তির বিরূপতাকে তিনি উপলব্ধি করেছেন। তবুও পিতৃহৃদয়ের শঙ্কাকে দূরে সরিয়ে রেখে ইন্দ্রজিতের ইচ্ছাকে সম্মান জানিয়েছেন ও তাঁকেই সেনাপতি পদে তিনি বরণ করে নিয়েছেন।

এইভাবে যুদ্ধে যাওয়ার প্রস্তুতি ও শত্রু বধের মানসিকতার মধ্য দিয়ে পিতা ও পুত্রের বীরভাবের আদর্শেরই প্রকাশ ঘটেছে।

অভিষেক কাব্যাংশে কবির রচনারীতির দক্ষতা আলোচনা করো।

মহাকাব্যিক রচনারীতির দক্ষতা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্য-র প্রথম সর্গ থেকে সংকলিত ‘অভিষেক’ নামক কাব্যাংশে কবি এক মহাকাব্যিক রচনারীতির আশ্রয় নিয়েছেন।

  • শব্দের ব্যবহার – তৎসম এবং যুক্তব্যঞ্জন বহুল শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষায় ধ্বনিময়তা সৃষ্টি কবির প্রিয় চর্চা ছিল। এখানে তার যথেষ্ট নিদর্শন রয়েছে, যেমন-কুণ্ডল, তুরঙ্গম, কর্বুরদল ইত্যাদি।
  • শব্দগুচ্ছ প্রয়োগ – দুই বা ততোধিক শব্দকে যুক্ত করে ভাবপ্রকাশক শব্দগুচ্ছ তৈরি করাও মধুসূদনের আর একটি প্রিয় কৌশল, যেমন – কনক-আসন, রত্নাকর-রত্নোত্তমা, পতি-কর-যুগ ইত্যাদি।
  • সন্ধিবদ্ধ ও সমাসবদ্ধ পদের ব্যবহার – সমগ্র কাব্যে সন্ধিবদ্ধ এবং সমাসবদ্ধ পদের অনায়াস ও স্বচ্ছন্দ ব্যবহার করেছেন কবি।
  • অলংকার প্রয়োগ – অনুপ্রাস, উপমা, রূপক ইত্যাদি অলংকারের ব্যবহারেও কবির সহজাত দক্ষতা প্রকাশিত হয়েছে। – শিঞ্জিনী আকর্ষি রোষে, টঙ্কারিলা ধনুঃ বীরেন্দ্র, পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘ মাঝে / ভৈরবে। অলংকারসৃষ্টির এই দক্ষতা নিঃসন্দেহে কাব্যসৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে।
  • ছন্দে নতুনত্ব – অমিত্রাক্ষর ছন্দের অন্ত্যমিলহীনতা ভাষাকে করে তুলেছে বীরভাব প্রকাশের উপযুক্ত।
  • শেষের কথা – সবমিলিয়ে ভাষা-ছন্দ-অলংকার এবং রসসৃষ্টির দক্ষতায় ‘অভিষেক’ কাব্যাংশটি মধুসুদনের কবি প্রতিভার এক সার্থক প্রকাশ।

অভিষেক কাব্যাংশ অবলম্বনে রাবণ চরিত্রটির পরিচয় দাও।

  • কথামুখ – ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে মেঘনাদ প্রধান চরিত্র হলেও পার্শ্বচরিত্র হিসেবে রাবণের ভূমিকাও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
  • সম্রাটসত্তা – কাব্যে রাবণ চরিত্রের দুটি সত্তা লক্ষিত হয়-সম্রাটসত্তা ও পিতৃসত্তা। সম্রাট রাবণ তেজস্বী, মহাক্ষত্রিয়। বীরত্বের উচ্চ শিখরে তাঁর স্থান। অন্যদিকে পিতা রাবণ সন্তানস্নেহে কোমল মনের অধিকারী। প্রিয় পুত্র বীরবাহুর মৃত্যু পিতা রাবণকে শোকাহত করেছে। কিন্তু দুর্জয় সম্রাট রাবণ শোকে ভেসে না গিয়ে প্রতিশোধের আগুনে জ্বলে উঠেছেন। মধুকবির বর্ণনায় – সাজিছে রাবণ রাজা, বীরমদে মাতি। আবার, ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধে যেতে চাইলে তিনি বলেছেন, নাহি চাহে প্রাণ মন পাঠাইতে তোমা বারম্বার।
  • পিতৃসত্তা ও বাৎসল্য রস – রাবণের পিতৃসত্তা ও বাৎসল্য এখানে সক্রিয়। ইন্দ্রজিৎকে যুদ্ধ থেকে বিরত করা যাবে না জেনে তিনি বলেছেন, তবে যদি একান্ত সমরে / ইচ্ছা তব, বৎস, / পুজ ইষ্টদেবে। এই উপদেশ পুত্রের কল্যাণ কামনায় পিতার আত্মতুষ্টি ছাড়া আর কিছুই নয়।
  • নিয়তি লাঞ্ছনা – রাবণ এখানে নিয়তিলাঞ্ছিত, ভাগ্যবিপর্যস্ত এক নায়ক। তাঁর উক্তিতেও তা ধরা পড়েছে – হায়, বিধি বাম মম প্রতি। কাব্যে কখনো-কখনো তাঁর শূন্যহৃদয়ের হাহাকারও ধ্বনিত হয়েছে। ‘মায়ার মায়া’ রাবণও বুঝতে অক্ষম। তাই তাঁকে বলতে শুনি – কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে, / কে কবে শুনেছে, লোক মরি পুনঃ বাঁচে?
  • শেষের কথা – সম্রাট ও পিতৃসত্তার টানাপোড়েনে রাবণ চরিত্রী ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে।

অভিষেক কাব্যাংশটির নামকরণ কতদূর সার্থক হয়েছে লেখো।

কোনো সাহিত্যের অন্দরমহলে প্রবেশের চাবিকাঠি হল নামকরণ। নামকরণের মাধ্যমেই লেখক তাঁর বক্তব্যকে প্রাথমিক প্রতিষ্ঠা দেন।পাঠকদের ক্ষেত্রেও বিষয়বস্তু বুঝবার জন্য নামকরণ অত্যন্ত জরুরি ও সহায়ক বিষয়। সাহিত্যে নামকরণ বিভিন্ন দিক থেকে হয়ে থাকে। চরিত্রধর্মী, বিষয়ধর্মী অথবা ব্যঞ্জনধর্মী-যে-কোনো বিষয় থেকেই সাহিত্যের নামকরণ সম্ভব।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্য-র প্রথম সর্গের নাম ‘অভিষেক’। পাঠ্য অংশটি প্রথম সর্গ থেকে গৃহীত হয়েছে, তাই প্রথম সর্গের নাম অনুসরণে এই কাব্যাংশের নাম হয়েছে অভিষেক।

লঙ্কার প্রমোদকাননে ইন্দ্রজিৎ ছিলেন বিলাসে মত্ত। এমন সময় ছদ্মবেশী লক্ষ্মী তাঁকে দিলেন বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ। ভাইয়ের মৃত্যুসংবাদের আকস্মিকতায় বিমূঢ় হয়ে যান ইন্দ্রজিৎ। ক্রোধে, আত্মধিক্কারে নিজের পরে থাকা কুসুমদাম, কনক বলয়, কুণ্ডল ছুড়ে ফেলেন। তারপর মহাতেজে জ্বলে ওঠেন বীরশ্রেষ্ঠ ইন্দ্রজিৎ। প্রতিজ্ঞা করেন – ঘুচাব এ অপবাদ, বধি রিপুকুলে।যুদ্ধসাজে সজ্জিত হন তিনি, দেখতে পাওয়া তাঁর মেঘবর্ণ রথ, তার চাকায় বিজলির ছটা। আকাশে উড়ন্ত ইন্দ্রধনুর মতো রাক্ষস-পতাকা। অন্যদিকে, তখন পুত্রশোকে বিহ্বল লঙ্কারাজ রাবণও যুদ্ধোন্মত্ত। মেঘনাদ উপস্থিত হলেন সেখানে এবং পিতার কাছে রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রার অনুমতি প্রার্থনা করলেন। কিন্তু রাবণ একমাত্র জীবিত পুত্রকে যুদ্ধে পাঠাতে দ্বিধাগ্রস্ত হন। মায়াবী রামের ছলনা তিনি জানেন। মরেও যে রামচন্দ্র বেঁচে উঠতে পারে তার সঙ্গে ইন্দ্রজিতের আসন্ন যুদ্ধ কতদূর ফলপ্রসূ হবে-এই চিন্তায় বিচলিত হয়ে পড়েন লঙ্কেশ্বর রাবণ। কিন্তু ইন্দ্রজিৎ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ – দেখিব এবার বীর বাঁচে কি ঔষধে। অবশেষে রাবণ পবিত্র গঙ্গাজল দিয়ে অভিষেক করিলা কুমারে। অর্থাৎ কাব্যের বিষয়বস্তু যে অভিমুখে পরিচালিত হয়েছে বা যে পরিণতি লাভ করেছে তা হল ইন্দ্রজিতের সেনাপতি-পদে অভিষেক। সুতরাং বিষয়বস্তুর নিরিখে নামকরণটি সার্থক ও যথাযথ।

যে-কোনো চারটি উপমার দৃষ্টান্ত দিয়ে উপমা সৃষ্টিতে মধুসূদনের দক্ষতা আলোচনা করো।

উপমা সৃষ্টিতে দক্ষতা – মাইকেল মধুসুদন দত্তের কাব্য রচনারীতির অন্যতম বৈশিষ্ট্যই হল উপমার অসামান্য প্রয়োগ। ‘অভিষেক’ কাব্যাংশেও এরকম অসংখ্য উপমার ব্যবহার দেখা যায়। যেমন-

  • সহোদর বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেন ইন্দ্রজিৎ। সেই যুদ্ধসাজের তুলনা দিতে গিয়ে বলা হয়েছে – হৈমবতীসূত যথা নাশিতে তারকে / মহাসুর; কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী / কিরীটি, বিরাটপুত্র সহ, উদ্ধারিতে / গোধন, সাজিলা শুর, শমীবৃক্ষমূলে। তারকাসুরকে বধের সময় কার্তিকের যুদ্ধসজ্জা কিংবা বিরাট রাজার গোধন উদ্ধারের সময় অর্জুনের যুদ্ধসজ্জার তুলনার মাধ্যমে। ইন্দ্রজিতের যুদ্ধসজ্জার গরিমাকেই তুলে ধরা হয়েছে।
  • ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত হলে প্রমীলা তাঁর গতি রোধ করে দাঁড়ান। ইন্দ্রজিতের প্রতি অভিমানে তিনি হাতি ও লতার উপমা ব্যবহার করেন। প্রমীলার কথা অনুযায়ী-বনের মাঝে হাতির পা যদি লতা বেষ্টন করে সেক্ষেত্রে হাতি লতার প্রতি মনোযোগী না হলেও তাকে পা থেকে ফেলেও দেয় না। তবে ইন্দ্রজিৎ কেন প্রমীলাকে ছেড়ে যাচ্ছেন? এভাবে উপমার সাহায্যে প্রমীলা ইন্দ্রজিতের এই নিষ্ঠুর আচরণের ব্যাখ্যা চেয়েছেন।
  • ইন্দ্রজিতের রথের উড়ে যাওয়াকে উপমিত করা হয়েছে – হৈমপাখা বিস্তারিয়া যেন উড়িলা মৈনাক-শৈল।
  • কুম্ভকর্ণের মৃতদেহের উপমা হিসেবে রাবণ বলেছেন – গিরিশৃঙ্গ কিম্বা তবু যথা বজ্রাঘাতে। -এইভাবে বিষয়বর্ণনাকে বৈচিত্র্যপূর্ণ ও সুন্দর করে তোলার প্রয়োজনে মধুসুদন ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উপমার সার্থক প্রয়োগ ঘটিয়েছেন।

অভিষেক কবিতাটি ইন্দ্রজিতের দেশপ্রেম ও বীরত্বে ভরা এক অসাধারণ রূপায়ণ। এই কবিতায় ইন্দ্রজিৎকে একজন বীরযোদ্ধা ও দেশপ্রেমিক হিসেবে দেখানো হয়েছে। তিনি রাবণের পুত্র হয়েও রাক্ষসদের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দেন। তিনি রামচন্দ্রকে পরাজিত করে রাক্ষসদের সম্মান রক্ষা করতে চান।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

মাধ্যমিক - ভূগোল - বারিমন্ডল - জোয়ার ভাটা - রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক – ভূগোল – বারিমন্ডল – জোয়ার ভাটা – রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

The Passing Away of Bapu

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – Question and Answer

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer