আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার তৃতীয় পাঠের দ্বিতীয় অংশ, “হারিয়ে যাওয়া কালি কলম” এর বিষয়সংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পরীক্ষায় প্রায়ই আসতে দেখা যায়। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

শ্রীপান্থ – প্রবন্ধকার পরিচিতি
শ্রীপান্থ -এর ভূমিকা –
“জগতের এত বিষয়ে এত জ্ঞান খুব বেশি মানুষের মধ্যে আমি দেখিনি।” পণ্ডিত, সাহিত্যিক, বিদগ্ধ ব্যক্তি নিখিল সরকার সম্পর্কে এই মন্তব্য করেছেন কবি-সাহিত্যিক তসলিমা নাসরিন। কলকাতার সংস্কৃতি ও প্রাচীন জীবনধারা সম্পর্কে দীর্ঘদিন গবেষণার কাজে যুক্ত ছিলেন নিখিল সরকার। বাংলা সাহিত্য জগতে ‘শ্রীপান্থ’ ছদ্মনামেই তিনি অধিক পরিচিত।
শ্রীপান্থ -এর জন্ম ও শৈশব –
1932 খ্রিস্টাব্দে ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর গ্রামে নিখিল সরকারের জন্ম হয়। শৈশব থেকেই সাহিত্যের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল।
শ্রীপান্থ -এর শিক্ষাজীবন –
ময়মনসিংহেই নিখিল সরকারের শিক্ষাজীবনের সূচনা। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক হন।
শ্রীপান্থ -এর কর্মজীবন –
তরুণ বয়সে সাংবাদিকতা দিয়ে নিখিল সরকারের কর্মজীবনের সূচনা হয়। তিনি প্রথমে যুগান্তর পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তারপর আনন্দবাজার পত্রিকা-র সম্পাদকীয় বিভাগে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেন। ‘পুস্তক পর্যালোচনা’ এবং প্রতি সোমবার ‘কলকাতার কড়চা’—এই দুটি বিষয় তাঁর কর্মজীবনের উল্লেখযোগ্য কীর্তি।
শ্রীপান্থ -এর সাহিত্যজীবন –
সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত থাকার সময়ই নিখিল সরকারের সাহিত্যপ্রতিভার বিকাশ ঘটে। আদি কলকাতার সমাজ, সংস্কৃতি, পরিবর্তনের ইতিহাস নিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে লেখালেখি ও গবেষণা করেন। প্রবন্ধ আকারে তাঁর লেখাগুলি বিভিন্ন ইংরেজি পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়। লেখালেখির প্রতি গভীর আগ্রহ এবং সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে শ্রীপান্থ বহু কবি-সাহিত্যিকের সান্নিধ্যে আসেন। তিনি বাংলায় প্রথম ধাতব হরফে ছাপা হ্যালহেডের আ গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গোয়েজ গ্রন্থটির সম্পাদিত সংস্করণের দীর্ঘ ভূমিকা লিখেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল – আজব নগরী (প্রথম গ্রন্থ), শ্রীপান্থের কলকাতা, যখন ছাপাখানা এলো, মোহন্ত এলোকেশী সম্বাদ, কেয়াবাৎ মেয়ে, মেটিয়াবুরুজের নবাব, দেবদাসী, ঠগী, হারেম, বটতলা।
শ্রীপান্থ -এর পুরস্কার –
নিখিল সরকার 1978 সালে আনন্দ পুরস্কার লাভ করেন।
শ্রীপান্থ -এর জীবনাবসান –
2004 খ্রিস্টাব্দে 73 বছর বয়সে ফুসফুসের ক্যান্সারে এই পণ্ডিত মানুষটির জীবনাবসান ঘটে।
‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধটির উৎস
‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম‘ প্রবন্ধটি ‘কালি আছে কাগজ নেই, কলম আছে মন নেই‘ রচনা থেকে গৃহীত।
‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধটির বিষয়সংক্ষেপ
‘কালি-কলম-মন, লেখে তিনজন’ — প্রবাদটি প্রচলিত হলেও কলম ক্রমশ হারিয়ে গিয়েছে। লেখক লেখালেখির অফিসে কাজ করেন। লেখক ছাড়া সেখানে সবাই কম্পিউটার ব্যবহার করেন। এমনকি কখনও ভালোবেসে তারা লেখকের লেখাটাও কম্পিউটারে লিখে দেন। কলম লেখকের নিত্যসঙ্গী। কখনও সেই কলম নিয়ে যেতে ভুলে গেলেই বিপদ। অফিসে কারও সঙ্গে কলম থাকে না। আবার কলম পেলেও তার মুখ ভোঁতা, ফলে লিখে তিনি শান্তি পান না। লেখালেখির অফিস হওয়া সত্ত্বেও কারও কাছে কলম থাকে না। তবুও কালগুণে তারা সবাই মুনশি।
লেখক গ্রামের ছেলে। শৈশবে বাঁশের কলম তৈরি করে তাঁর লেখাপড়ার শুরু। বড়োদের পরামর্শে কলমের মুখটা চিরে নিতেন, কারণ তখন কালি ধীর প্রবাহে পড়ত। কাগজের মতো করে কলাপাতা কেটে তাতেই তিনি লিখতেন। বাড়ির কাজ মাস্টারমশাইকে দেখানোর পর বাড়ি ফেরার পথে তা পুকুরে ফেলে দিতেন, কারণ সেই যুগে এই বিশ্বাস প্রচলিত ছিল যে, বাড়ির বাইরে ফেললে গোরু খেলে অমঙ্গল বা পাপ হয়।
শৈশবে লেখক ও তাঁর সহপাঠীরা মা, পিসি, দিদিদের সাহায্যে বাড়িতেই কলমের মতো কালি তৈরি করতেন। অতি সহজ পদ্ধতিতে, বাড়িতে যে কাঠের উনুনে রান্না হত, সেই কড়াইয়ের তলার কালি লাউপাতা দিয়ে ঘষে, পাথরের বাটিতে গুলে লেখক ও তাঁর সহপাঠীরা কালি তৈরি করতেন। কখনও হরীতকী, আতপ চাল ভাজা পুড়িয়ে বেটে মিশিয়ে নিতেন। তারপর একটা খুন্তির গোড়ার দিক আগুনে পুড়িয়ে লাল টকটকে করে সেই জলে ছ্যাঁকা দিতেন। জল কম থাকায় তা টগবগ করে ফুটত। সবশেষে ন্যাকড়া দিয়ে ছেঁকে দোয়াতে ভরে কালি প্রস্তুত করতেন। তবে প্রাচীনদের মতে, ভালো কালি তৈরির জন্য প্রয়োজন তিল, ত্রিফলা, শিমুল গাছের ছাল, ছাগলের দুধ ও লোহা। এভাবেই বাঁশের কলম, মাটির দোয়াত, ঘরে তৈরি কালি, কলাপাতা দিয়েই লেখক ও তাঁর সহপাঠীদের প্রথম লেখালেখির কাজ শুরু হয়েছিল। সেই কলম হাতছাড়া হওয়ার উপক্রমে লেখক ব্যথিত হয়েছেন।
লেখক ভেবেছেন, তিনি যদি যিশু খ্রিস্টের আগে জন্মাতেন বা মিশরে জন্মাতেন বা যদি সুমেরীয়, ফিনিসীয় হতেন, তাহলে নীল নদের তীর থেকে নলখাগড়া ভেঙে কলম বানাতেন। ফিনিসীয় হলে বনপ্রান্ত থেকে হাড় সংগ্রহ করে কলম বানাতেন। রোমের সম্রাট জুলিয়াস সিজার হলে ব্রোঞ্জের শলাকা বা স্টাইলাস হাতে তুলে নিতেন। চিনারা শুধু তুলিতে লিখেছেন, বাকি সকলেই বাঁশের, নলখাগড়ার, পাখির পালকের বা ব্রোঞ্জের শলাকা কলম হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
যুগের পরিবর্তনে নানা রকমের কলম এসেছে। বাঁশের কলম এখন আর খুঁজেই পাওয়া যায় না। খাগের কলম শুধুমাত্র সরস্বতী পূজার সময় ব্যবহৃত হয়। এমনকি পালকের কলম দেখতে হলেও তেলচিত্রেই কেবল তা দেখা যায়। যেমন, উইলিয়াম জোন্স বা মুনশি কেরি সাহেবের ছবিতে পালকের কলম দেখা যায়। সাহেবরা পালকের কলম বানানোর জন্য পেনসিল শার্পনারের মতো একটি যন্ত্রও তৈরি করেছিলেন।
পালকের কলম, দোয়াতকলম সবই এখন উধাও। অনেক অফিসে ডটপেনই দোয়াতকলমের মতো সাজিয়ে রাখা থাকে। একসময় ফেরিওয়ালারাও কলম বিক্রি করত। ছোটবেলায় লেখক দেখেছেন, এক দারোগাবাবু পায়ের মোজায় কলম গুঁজে রাখতেন। আধুনিক ছেলেরা বুকপকেটের বদলে কাঁধের ছোট পকেটে কলম রাখে। শিক্ষিত মানুষ ছাড়াও কলম যে-কোনো মানুষেরই সঙ্গী হয়ে ওঠে। সর্বভোগ্য ও সর্বজনীন হওয়ার ফলে পকেটমারদের কাছেও কলমের গুরুত্ব কমে যায়।
লুইস অ্যাডিসন ওয়াটারম্যান নামক ব্যবসায়ী ফাউন্টেন পেন আবিষ্কার করে কলমের জগতে বিপ্লব ঘটান। লেখক কলেজ স্ট্রিটের এক দোকানে ফাউন্টেন পেন কিনতে গিয়ে পার্কার, শেফার, ওয়াটারম্যান, সোয়ান, পাইলট প্রভৃতি হরেক রকমের পেনের দাম ও কারুকার্য দেখে হতবাক হয়ে যান। সেখান থেকে সস্তায় একটি জাপানি পাইলট পেন কিনে আনেন। দোকানদার অনেক কসরত করে দেখান যে পেনটার নিব কতটা শক্ত। ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ করাও এক সময় নেশার মতো ছিল। সাহিত্যিক শৈলজানন্দ ও শরৎচন্দ্র প্রমুখের ফাউন্টেন পেন সংগ্রহের নেশা ছিল।
লেখক ছিলেন কালিকলমের ভক্ত। হাই স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বাঁশের কলম ব্যবহার বন্ধ করে দেন। কালি বানানোও তখন বন্ধ হয়ে যায়। সেই সময় বাজারে কাজল, সুলেখা প্রভৃতি কালি কিনতে পাওয়া যেত। এরপর ফাউন্টেন পেন তার বাহারি চেহারা নিয়ে ক্রমশ দোয়াত এবং কলমকে হটিয়ে দেয়। ধীরে ধীরে কঞ্চির কলম, খাগের কলম, দোয়াতকলম, কালির আধার, ব্লটিং পেপার — সবকিছু হারিয়ে যায়।
একবার সুভো ঠাকুরের দোয়াতের সংগ্রহ দেখে লেখক অবাক হয়েছিলেন। কাচের, কাট-গ্লাসের, পোর্সেলিনের, শ্বেতপাথরের, জেডের, পিতলের, এমনকি সোনারও দোয়াত ছিল। সেই সমস্ত দোয়াত দিয়েই অমর সাহিত্যিকরা তাঁদের সাহিত্য রচনা করেছিলেন। কলমের সেইসব সোনালি দিন ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে। ফাউন্টেন পেনের জায়গা নেয় বল-পেন। ফাউন্টেন পেন এবং বল-পেন নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতায় নামে। বল-পেনের শক্তি হলো তার কালির স্থায়িত্ব। আবার ফাউন্টেন পেনের গর্ব তার নিবের বৈচিত্র্যে। যন্ত্রযুগ ধনী, দরিদ্র, শ্রুতিলেখক সবারই কলমের চাহিদা মেটাতে প্রস্তুত।
এরপর একসময় বাজারে আসে কম্পিউটার। কম্পিউটারের কারণে কলমের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ে। একসময় বিশ্বের দরবারে লিপিকুশলীদের সম্মান ছিল, বই লেখার মূল্য কম হলেও তা ছিল অমূল্য। লেখক বা লিপিকররা তাঁদের বই নিয়ে গর্ব করতেন। কলমকে বলা হতো তলোয়ারের চেয়েও শক্তিশালী।
ইতিহাসে পালকের কলমধারীদের সত্যিই কখনো-কখনো তলোয়ার হাতে লড়াই করতে হয়েছে। তাই অনেক পরিবর্তনের মাঝেও কাউকে কলম আঁকড়ে থাকতে দেখলে লেখকের ভালো লাগতো। তাঁর সময়কালের অন্নদাশঙ্কর রায় বা সুভাষ মুখোপাধ্যায় টাইপরাইটারে লিখলেও বাকিরা কলমেই লিখেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বা সত্যজিৎ রায় কলমের সাহায্যেই তাঁদের শিল্পবোধকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়েছেন। এঁদের দুজনেরই কলমের লেখা শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছিল।
লেখক স্বীকার করেছেন, তিনি কলমের ভক্ত হলেও আধুনিক বল-পেনের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। তবে কলম যে সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুর কারণ হয়েছিল, সেই করুণ কাহিনিও লেখক জানাতে ভোলেননি।
‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধটির নামকরণ
সাহিত্যে নামকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। রচয়িতার অভিপ্রায় রচনাটির শিরোনামের মধ্য দিয়েই প্রতিফলিত হয়। নামকরণ সাধারণত চরিত্রভিত্তিক, বিষয়ভিত্তিক বা ব্যঞ্জনাধর্মী হয়ে থাকে। আমাদের পাঠ্য ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধটির নামকরণ কতটা সার্থক, তা আলোচনাযোগ্য।
কালি-কলম-মন, লেখে তিন জন—অর্থাৎ, প্রাচীন কাল থেকেই মনের সঙ্গে কালি এবং কলমের সম্পর্ক। সময় এগিয়ে চলেছে নদীর স্রোতের মতো। বহমানতার যুগে মানুষ ক্রমশ যন্ত্রকেন্দ্রিক হয়ে উঠছে। এর ফলেই মানুষ মনের সঙ্গে যুক্ত থাকা ছোটো ছোটো সামগ্রী হারাতে বসেছে। লেখক তাঁর নিজের অভিজ্ঞতা দিয়েই বলেছেন যে, তাঁর অফিসে সবাই কম্পিউটার ব্যবহারে পারদর্শী। একমাত্র তিনিই কলম ব্যবহার ছাড়তে পারেননি। এর ফলে “একদিন যদি কোনও কারণে কলম নিয়ে যেতে ভুলে যাই তবেই বিপদ। – কলম! কারও সঙ্গে কলম নেই।” এই বিলাপ থেকেই স্পষ্ট যে কলম হারিয়ে যেতে বসেছে। শৈশবে লেখকরা যেভাবে বাঁশের কলম তৈরি করে ব্যবহার করেছেন এবং কড়াইয়ের নীচের কালি লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তুলে জলে গুলে যেভাবে কালি তৈরি করেছেন তা এখন স্মৃতির বিষয়। ফাউন্টেন পেন আসার পর কলম হয়ে ওঠে সস্তা এবং সবার প্রিয়। ক্রমশ ফাউন্টেন পেনের আধিপত্যকে হটিয়ে দিয়ে বাজার দখল করে বল-পেন। ইতিহাসের পাতায় চলে যায় বাঁশের পেন, খাগের পেন, পালকের পেন প্রভৃতি। হাতে তৈরি কালি, সুলেখা কালি, কালি শুকানোর ব্লটিং পেপার সব উধাও হয়ে যেতে থাকে। আক্ষেপের সুরে তাই লেখক বলেছেন, “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে। কম্পিউটার তাদের জাদুঘরে পাঠাবে বলে যেন প্রতিজ্ঞা করেছে।” তাঁর আক্ষেপ বিষাদে পরিণত হয়েছে, কারণ তিনিও জানেন যে আধুনিকতার কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে। তবুও শৈশবের সেই কালিকলম হারিয়ে যাওয়াকে তিনি মানতে পারেননি। তাই বিষয়ের সঙ্গে নামটি সাযুজ্যপূর্ণ এবং সংগতি লাভ করেছে। বিষয়ধর্মী নামকরণ হিসেবে রচনাংশটির নামটি তাই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও সার্থক হয়েছে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার তৃতীয় পাঠের দ্বিতীয় অংশ, “হারিয়ে যাওয়া কালি কলম” এর বিষয়সংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই পরীক্ষায় আসতে পারে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য উপকারী হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি উত্তর দেওয়ার সর্বোত্তম চেষ্টা করব। এছাড়া, নিচে থাকা শেয়ার বাটনের মাধ্যমে এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করুন