এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।
আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের দ্বিতীয় অধ্যায় ‘পৃথিবীর গতিসমূহ’-এর তুলনামূলক ও পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা করব। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, এবং চাকরির প্রস্তুতির জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলির ধাঁচ ও কনসেপ্ট পরীক্ষায় প্রায়শই ব্যবহৃত হয়। আশা করি, আর্টিকেলটি পাঠ্যসূচির জটিল বিষয়বস্তু সহজে আয়ত্ত্ব করতে এবং পরীক্ষার প্রশ্নোত্তরের কৌশল রপ্ত করতে আপনাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হবে।
পৃথিবীর অক্ষ (Axis) এবং পৃথিবীর কক্ষ (Orbit) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
পৃথিবীর অক্ষ (Axis)
পৃথিবীর কক্ষ (Orbit)
সংজ্ঞা
পৃথিবীর উত্তরে সুমেরু বিন্দু এবং দক্ষিণে কুমেরু বিন্দু কাল্পনিকভাবে সংযোগ করলে যে রেখাটি পাওয়া যায়, তাকে পৃথিবীর অক্ষ (Axis) বলে।
পৃথিবী যে নির্দিষ্ট কাল্পনিক পথ ধরে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করে, তাকে পৃথিবীর কক্ষ (Orbit) বলে।
আকৃতি
পৃথিবীর অক্ষটি দণ্ডাকৃতির হয়ে থাকে।
পৃথিবীর কক্ষটি উপবৃত্তাকার হয়ে থাকে।
সৃষ্টি
পৃথিবীর দৈনিক আবর্তন গতির জন্য অক্ষ সৃষ্টি হয়েছে।
পৃথিবীর বাৎসরিক পরিক্রমণ গতির জন্য কক্ষ সৃষ্টি হয়েছে।
অবস্থান
পৃথিবীর অক্ষটি 66½° কোণে হেলে সর্বদা ধ্রুবতারামুখী হয়ে অবস্থান করে।
পৃথিবীর উপবৃত্তাকার কক্ষটি সূর্যের আকর্ষণ বল ও নাভিকেন্দ্রিক অবস্থানের ফলে সৃষ্টি হয়েছে।
গতিবেগ
পৃথিবীর অক্ষ বরাবর গতিবেগ প্রায় 1600 কিমি/ঘণ্টা।
পৃথিবীর কক্ষ বরাবর গতিবেগ 30 কিমি/সেকেন্ড।
দৈর্ঘ্য
পৃথিবীর অক্ষের দৈর্ঘ্য প্রায় 12,742 কিমি।
পৃথিবীর কক্ষের দৈর্ঘ্য প্রায় 96 কোটি কিমি।
পৃথিবীর গতির সঙ্গে সম্পর্ক
পৃথিবীর অক্ষকে কেন্দ্র করে পৃথিবীর আবর্তনকে পৃথিবীর আবর্তন গতি বলে। সুতরাং, পৃথিবীর অক্ষের সঙ্গে আবর্তন ও পরিক্রমণ গতির সম্পর্ক আছে।
কক্ষপথ বরাবর পৃথিবী প্রায় 365 দিনে একবার পরিক্রমণ করে। সুতরাং, পৃথিবীর কক্ষপথের সঙ্গে শুধু পরিক্রমণ গতির সম্পর্ক আছে।
সৌরদিন (Solar day) ও নাক্ষত্রদিন (Sidereal day) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
সৌরদিন (Solar day)
নাক্ষত্রদিন (Sidereal day)
সংজ্ঞা
কোনো নির্দিষ্ট দ্রাঘিমারেখার ওপর পরপর দুটি মধ্যাহ্ন সূর্যের সময়ের ব্যবধানকে সৌরদিন বলে।
সূর্য ছাড়া মহাকাশের কোনো নির্দিষ্ট নক্ষত্রের সাপেক্ষে পৃথিবীর একবার আবর্তন সম্পূর্ণ করতে যে সময় লাগে, তাকে নাক্ষত্রদিন বলে।
সময়
একটি সৌরদিনের সময় 24 ঘণ্টা।
একটি নাক্ষত্রদিনের সময় 23 ঘণ্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড।
ভিত্তি
মধ্যাহ্ন সূর্যের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে সৌরদিন নির্ণয় করা হয়। (Solar = সূর্য)
সূর্য ছাড়া মহাকাশের অন্যান্য নক্ষত্রের উপর ভিত্তি করে নাক্ষত্রদিন নির্ণয় করা হয়। (ল্যাটিন শব্দ Sidus = নক্ষত্র)
সময়ের ব্যবধান
একটি সৌরদিন নাক্ষত্রদিন অপেক্ষা 3 মিনিট 56 সেকেন্ড বড়ো।
একটি নাক্ষত্রদিন সৌরদিন অপেক্ষা 3 মিনিট 56 সেকেন্ড ছোটো।
সুমেরুপ্রভা (Aurora Borealis) ও কুমেরু প্রভা (Aurora Australis) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
সুমেরুপ্রভা (Aurora borealis)
কুমেরুপ্রভা (Aurora australis)
সংজ্ঞা
উত্তর গোলার্ধের সুমেরু অঞ্চলে দীর্ঘ রাত থাকাকালীন যে রামধনুর ন্যায় আলোর জ্যোতি দেখা যায়, তাকে সুমেরুপ্রভা বলে।
দক্ষিণ গোলার্ধে কুমেরু অঞ্চলে দীর্ঘ রাত থাকাকালীন যে রামধনুর ন্যায় আলোর জ্যোতি দেখা যায়, তাকে কুমেরুপ্রভা বলে।
সময়
23 সেপ্টেম্বর থেকে 21 মার্চ এই ছয় মাস টানা রাত্রি থাকাকালীন দেখা যায়।
21 মার্চ থেকে 23 সেপ্টেম্বর এই টানা ছয় মাস রাত্রি থাকাকালীন দেখা যায়।
অপর নাম
সুমেরুপ্রভাকে অরোরা বোরিওলিস বলে।
কুমেরুপ্রভার অপর নাম অরোরা অস্ট্রালিস।
দৃশ্যমান অঞ্চল
আইসল্যান্ড, আলাস্কা, উত্তর কানাডা, নরওয়ে, সুইডেন।
জনবিরল আন্টার্কটিকা মহাদেশ।
পৃথিবীর আবর্তন গতি (Rotation) ও পরিক্রমণ গতি (Revolution) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
অথবা, পৃথিবীর দৈনিক গতি ও বার্ষিক গতির মধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখো।
বিষয়
আবর্তন গতি (Rotation)
পরিক্রমণ গতি (Revolution)
সৃষ্টি
সূর্যকে সামনে রেখে পৃথিবী নিজ মেরুদণ্ডের উপর ঘূর্ণায়মান হলে আবর্তন গতির সৃষ্টি হয়।
পৃথিবীর তার উপবৃত্তাকার কক্ষপথ ধরে সূর্যের চারদিকে ক্রমাগত প্রদক্ষিণ করলে পরিক্রমণ গতির সৃষ্টি হয়।
গতিবেগ
পৃথিবীর আবর্তনের গড় গতিবেগ ঘণ্টায় প্রায় 1600 কিমি।
পৃথিবীর পরিক্রমণের গড় গতিবেগ সেকেন্ডে প্রায় 30 কিমি।
সময়
একবার পূর্ণ আবর্তন করতে পৃথিবী সময় নেয় 23 ঘণ্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড। এই সময়কাল সৌরদিন নামে পরিচিত।
একবার পূর্ণ সূর্য পরিক্রমণে পৃথিবী সময় নেয় 365 দিন 5 ঘণ্টা 48 মিনিট 46 সেকেন্ড। এই সময়কাল সৌরবছর নামে পরিচিত।
প্রভাব
আবর্তন গতির ফলে পৃথিবীতে দিন-রাত্রি, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রস্রোত, জোয়ারভাটা, জীবজগৎ সৃষ্টি হয়।
পরিক্রমণ গতির ফলে পৃথিবীতে দিন-রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ও ঋতুপরিবর্তন হয়।
নামকরণ
পৃথিবীর আবর্তন গতির ফলে দিন পরিবর্তন ঘটে বলে একে আহ্নিক গতি (অহ্ন = দিন) বলে।
পৃথিবীর পরিক্রমণ গতিতে বছর পরিবর্তন ঘটে বলে একে বার্ষিক গতি বলে।
অপসূর (Aphelion) ও অনুসুর (Perihelion) অবস্থানের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
অপসূর (Aphelion) অবস্থান
অনুসূর (Perihelion) অবস্থান
অর্থ
‘অপ’ অর্থাৎ দূরে এবং ‘সূর’ অর্থাৎ সূর্য। অর্থাৎ, অপসূর মানে সূর্য থেকে দূরে।
‘অনু’ অর্থাৎ কাছে এবং ‘সূর’ অর্থাৎ সূর্য। অর্থাৎ, অনুসূর শব্দের অর্থ সূর্যের কাছে।
সংজ্ঞা
সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব যখন সবচেয়ে বেশি হয়, তখন তাকে অপসূর বলে।
সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম হয়, তখন তাকে অনুসুর বলে।
তারিখ
4 জুলাই এই অবস্থান দেখা যায়।
3 জানুয়ারি এই অবস্থান দেখা যায়।
দূরত্ব
সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব হয় প্রায় 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি।
সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব হয় 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি।
পরিক্রমণের বেগ
এই সময়ে পৃথিবীর পরিক্রমণের বেগ সামান্য হ্রাস পায়।
এই সময়ে পরিক্রমণের বেগ সামান্য বৃদ্ধি পায়।
পৃথিবীর মেরু-রেখার অবস্থান
পৃথিবীর মেরুরেখা কক্ষপথের ভিতরের দিকে অবস্থান করে।
পৃথিবীর মেরুরেখা কক্ষপথের বাইরের দিকে অবস্থান করে।
সূর্যের আকার
দূরতম অবস্থান বলে সূর্যকে ছোটো দেখায়।
নিকটতম অবস্থানের জন্য সূর্যকে বড়ো দেখায়।
ঋতু
এই সময় উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হয়।
এই সময় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল হয়।
কর্কটসংক্রান্তি (Summer solstice) ও মকরসংক্রান্তি (Winter solstice) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
কর্কটসংক্রান্তি (Summer solstice)
মকরসংক্রান্তি (Winter solstice)
তারিখ
21 জুন তারিখটি পৃথিবীতে কর্কটসংক্রান্তি নামে পরিচিত।
22 ডিসেম্বর তারিখটি পৃথিবীতে মকরসংক্রান্তি নামে পরিচিত।
সূর্যরশ্মির পতন
এই দিনটিতে কর্কটক্রান্তিরেখা (23½° উঃ) লম্বভাবে সূর্যালোক পায়।
এই দিনটিতে মকরক্রান্তিরেখা (23½° দঃ) লম্বভাবে সূর্যালোক পায়।
পৃথিবীর অবস্থান
পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ এই সময় সূর্যের দিকে হেলে অবস্থান করে।
পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ এই সময় সূর্যের দিকে হেলে অবস্থান করে।
দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য
উত্তর গোলার্ধে 14 ঘণ্টা দিন এবং 10 ঘণ্টা রাত্রি থাকে।
উত্তর গোলার্ধে 10 ঘণ্টা দিন ও দক্ষিণ গোলার্ধে 14 ঘণ্টা রাত্রি থাকে।
ঋতুর তারতম্য
এই সময় উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে।
এই সময় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল বিরাজ করে।
নামকরণ
এই দিন সূর্যের উত্তরায়ণ পর্ব শেষ হয় বলে একে উত্তর অয়নান্ত দিবস বলে।
এই দিন সূর্যের দক্ষিণায়ন পর্ব শেষ হয় বলে একে দক্ষিণ অয়নান্ত দিবস বলে।
মহাবিষুব ও জলবিষুব -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
মহাবিষুব (Vernal equinox)
জলবিষুব (Autumnal equinox)
সংজ্ঞা
21 মার্চ তারিখে মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মি নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় এই দিনটিকে মহাবিষুব বলে।
23 সেপ্টেম্বর তারিখে মধ্যাহ্ন সূর্যরশ্মি নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় এই দিনটিকে জলবিষুব বলে।
অপর নাম
21 মার্চ উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল থাকে বলে এই দিনটির অপর নাম বসন্তবিষুব।
23 সেপ্টেম্বর উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে বলে এই দিনটির অপর নাম শারদবিষুব।
উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়নের সূচনা
21 মার্চের পর থেকে উত্তর গোলার্ধে সূর্যের আপাত গতি শুরু হয়।
23 সেপ্টেম্বরের পর থেকে দক্ষিণ গোলার্ধে সূর্যের আপাত গতি শুরু হয়।
সৌর বছর (Solar year) ও নক্ষত্র বছর (Sidereal year) -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
সৌর বছর (Solar year)
নক্ষত্র বছর (Sidereal year)
সংজ্ঞা
সৌরদিনের হিসেবে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌর বছর বলে।
নক্ষত্র দিনের হিসেবে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে, তাকে নক্ষত্র বছর বলে।
সময়
একটি সৌরবছরের সময় 365 দিন 5 ঘণ্টা 48 মিনিট 46 সেকেন্ড। হিসাবের সুবিধার জন্য 365 দিন ধরা হয়।
একটি নক্ষত্র বছরের সময় 365 দিন 6 ঘণ্টা 9 মিনিট 9.5 সেকেন্ড।
সময়ের ব্যবধান
একটি সৌরবছর নক্ষত্র বছর অপেক্ষা 21 মিনিট 4 সেকেন্ড কম।
একটি নক্ষত্র বছর সৌরবছর অপেক্ষা 21 মিনিট 4 সেকেন্ড বেশি।
সময়ের পরিবর্তন
হিসাব মেলাতে 4 বছর অন্তর 366 দিনে সৌরবছর ধরা হয়।
নক্ষত্র বছরের সময়ে এরূপ কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন -এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
বিষয়
উত্তরায়ণ (Northward apparent migration)
দক্ষিণায়ন (Southward apparent migration)
সংজ্ঞা
সূর্যের উত্তর দিকে বার্ষিক আপাতগতিকে উত্তরায়ণ বলে।
সূর্যের দক্ষিণ দিকে বার্ষিক আপাতগতিকে দক্ষিণায়ন বলে।
সময়কাল
21 মার্চ থেকে 21 জুন পর্যন্ত সময়কালকে সূর্যের উত্তরায়ণ বলে।
23 সেপ্টেম্বর থেকে 22 ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালকে সূর্যের দক্ষিণায়ন বলে।
সূর্যরশ্মির পতন কোণ
এই সময় সূর্যরশ্মি নিরক্ষরেখার উত্তরদিকে লম্বভাবে কিরণ দেয়।
এই সময় সূর্যরশ্মি নিরক্ষরেখার দক্ষিণ দিকে লম্বভাবে কিরণ দেয়।
শেষ সীমা
সূর্যের উত্তরায়ণের শেষ সীমা কর্কটক্রান্তিরেখা (23½° উঃ)।
সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ সীমা মকরক্রান্তিরেখা (23½° দঃ)।
আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের দ্বিতীয় অধ্যায় ‘পৃথিবীর গতিসমূহ’-এর তুলনামূলক ও পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, এবং চাকরির প্রস্তুতির জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলির ধাঁচ ও কনসেপ্ট পরীক্ষায় প্রায়শই আসে। আশা করি, আর্টিকেলটি পাঠ্যসূচির জটিল বিষয়বস্তু সহজীকরণ এবং পরীক্ষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হয়েছে। কোনো প্রশ্ন বা সংশয় থাকলে টেলিগ্রামের মাধ্যমে আমাদের সাথে যুক্ত হোন—আমরা সমস্যার দ্রুত ও স্পষ্ট সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। পাশাপাশি, এই পোস্টটি নিচের শেয়ার বাটন থেকে আপনার বন্ধু, সহপাঠী, বা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা বা প্রস্তুতির প্রয়োজন হতে পারে। সকলের শিক্ষাজীবনে উদ্ভাসিত সাফল্য কামনা করছি!