মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় – প্রাণীদের সাড়া প্রদান ও ভৌত সমন্বয়-স্নায়ুতন্ত্র – মধ্যমস্তিষ্ক ও চোখ- রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর

Rahul

জীবজগত একটি জটিল ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা। জীবদেহে চলমান নানাবিধ শারীরবৃত্তীয়, জৈবরাসায়নিক ও আচরণগত প্রক্রিয়াগুলিকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা ও সমন্বয়ের জন্য একটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রয়োজন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে জীবদেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পরিবেশের পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।

Table of Contents

জীবজগতের নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় ব্যবস্থার বিভিন্ন স্তর রয়েছে। কোষীয় স্তরে, জীবদেহের কোষসমূহের মধ্যে আন্তঃক্রিয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধিত হয়। অঙ্গাণুগত স্তরে, জীবদেহের অঙ্গাণুগুলির মধ্যে আন্তঃক্রিয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধিত হয়। কোষীয় স্তর ও অঙ্গাণুগত স্তরের নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করে জীবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে আন্তঃক্রিয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধিত হয়।

প্রাণীদের সাড়া প্রদান ও ভৌত সমন্বয়-স্নায়ুতন্ত্র

মধ্যমস্তিষ্ক এবং মেডালা অবলংগাটা-র অবস্থান ও কাজ সংক্ষেপে আলোচনা করো।

মধ্যমস্তিষ্ক এবং মেডালা অবলংগাটা-র অবস্থান ও কাজ নীচে আলোচনা করা হল।

মধ্যমস্তিষ্ক বা মেসেনসেফালন

  • অবস্থান অগ্র ও পশ্চাদমস্তিষ্কের সংযোগকারী অংশরূপে মধ্যমস্তিষ্ক অবস্থিত। এটি টেকটাম ও সেরিব্রাল পেডাংক্‌ল নিয়ে গঠিত একটি ক্ষুদ্র অংশ।
  • কাজ 1. অগ্র ও পশ্চাদমস্তিষ্কের মধ্যে সমন্বয়ের কাজ করে। 2. মধ্যমস্তিষ্কের টেকটাম অংশ দর্শন ও শ্রবণ প্রতিবর্ত নিয়ন্ত্রণ করে। 3. দৈহিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে মধ্যমস্তিষ্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 4. পেশির টান এর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। 5. এ ছাড়া ঐচ্ছিক পেশির কার্যকারিতায় সমন্বয়সাধন করে।

মেডালা অবলংগাটা বা সুষুম্নাণীৰ্ষক

  • অবস্থান পশ্চাদমস্তিষ্কের পন্‌স অংশটির নীচে এবং সুষুম্নাকাণ্ডের ঠিক ওপরে এর অবস্থান।
  • কাজ 1. শ্বাসক্রিয়া, হূৎপিণ্ডের সংকোচন প্রসারণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। 2. লালাক্ষরণ ও বমি নিয়ন্ত্রণ করে। 3. মেডালা অবলংগাটা শ্বাসকার্য নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 4. এ ছাড়া এই স্থান থেকে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ করোটি স্নায়ুজোড়া উৎপন্ন হয়।

উপযোজন কাকে বলে? প্রাত্যহিক জীবনে উপযোজনের গুরুত্ব কী? কাছের ও দূরের বস্তু দেখার সময়ে চোখের উপযোজন কীভাবে হয়?

প্রাত্যহিক জীবনে উপযোজন হল আহার, আবাসন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও কার্যক্রমসহ মানব সমাজের বিভিন্ন সুবিধা ও প্রয়োজনীয়তা সমন্বয় করা।

উপযোজন

যে বিশেষ প্রক্রিয়ার দ্বারা স্থান পরিবর্তন না করে চক্ষু পেশির সাহায্যে লেন্সের বক্তৃতার পরিবর্তন করে বস্তুর সঠিক দর্শন সম্ভব হয়, তাতে উপযোজন বলে।

উপযোজন কাকে বলে

প্রাত্যহিক জীবনে উপযোজনের পুরুত্ব

রাস্তাঘাটে পথচারীকে বা গাড়িচালককে কাছের ও দূরের বস্তুকে দেখে দ্রুত সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। রাস্তার নানা বাধা, ট্রাফিক সিগন্যাল প্রভৃতি নজর করার সময় উপযোজনই আমাদের সাহায্য করে থাকে।

কাছের ও দূরের বস্তু দেখার ক্ষেত্রে উপযোজনের ভূমিকা

কাছের ও দূরের বস্তু দেখার ক্ষেত্রে উপযোজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলি নীচে আলোচনা করো হল।

  • কাছের বস্তু দেখার ক্ষেত্রে কোনো বস্তু চোখের থেকে 6m দূরত্ব পর্যন্ত অবস্থান করলে তাকে কাছের বস্তু হিসেবে গণ্য করা হয়। এক্ষেত্রে উপযোজন নিম্নলিখিতভাবে হয়।

সিলিয়ারি পেশির সংকোচন → লেন্সের বক্তৃতা বৃদ্ধি → লেন্সের পুরুত্ব বৃদ্ধি হয়→ লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য হ্রাস→ রেটিনায় বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠন

  • দূরের বস্তু দেখার ক্ষেত্রে কোনো বস্তুর দূরত্ব চোখের থেকে 6m-এর বেশি হলে, তাকে দূরের বস্তু হিসেবে গণ্য করা হয়। এক্ষেত্রে চোখের উপযোজন নিম্নলিখিতভাবে হয়।

সিলিয়ারি পেশির শিথিলীকরণ → লেন্সের বক্তৃতা হ্রাস → লেন্সের পুরুত্ব হ্রাস (চ্যাপাটা হয়) → লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি → রেটিনায় বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠন

অক্ষিগোলকের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ও কাজ লেখো অথবা, মানব চোখের গঠন ও কাজ সংক্ষেপে আলোচনা করো।

অক্ষিগোলক অথবা,চোখের গঠন ও কাজ সংক্ষেপে নিম্নে আলোচনা করা হল।

অক্ষিগোলক

এটি চোখের গোলাকার অংশবিশেষ যা স্বচ্ছ তরল দ্বারা পূর্ণ থাকে। অক্ষিগোলকের দুটি অংশ — 1. আবরক এবং 2. প্রতিসারক মাধ্যম

  • আবরক
  1. আবরক তিনটি স্তর নিয়ে গঠিত — তন্তুময় বহিস্তর, রক্তজালকসমৃদ্ধ মধ্যস্তর ও স্নায়বিক অন্তঃস্তর
  2. তন্তুময় বহিরাবরকের দুটি অংশ — পশ্চাদভাগের 5/6 অংশকে স্কেরা বলে এবং অগ্রভাগের 1/6 অংশকে অচ্ছোদপটল বা কর্নিয়া বলে। স্ক্লেরা অংশটি চোখের আকৃতি বজায় রাখে, অন্যদিকে কর্নিয়া আলোকরশ্মিকে প্রতিসৃত করতে সাহায্য করে।
  3. রক্তজালকসমৃদ্ধ মধ্যস্তরের তিনটি অংশ — অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত কোরয়েড বা কৃয়মণ্ডল, যা মেলানিন নামক রঙ্গক পদার্থে পূর্ণ থাকে। এই অংশটি অক্ষিগোলকে প্রবিষ্ট অতিরিক্ত আলো শোষণ করে।
  4. এ ছাড়া, বাকি দুটি অংশ হল সিলিয়ারি বডি এবং আইরিস। অক্ষিগোলকের মধ্যস্তরের যে স্থূল পেশিময় অংশ লেন্সকে নিজের স্থানে ধরে রাখে তাকে সিলিয়ারি বডি বলে। এর সাথে তন্তুময় সাসপেনসরি লিগামেন্ট যুক্ত থাকে। আর কর্নিয়ার পিছনে যে বৃত্তাকার কালো পেশিময় রঙ্গকযুক্ত পর্দা থাকে, তাকে আইরিস বলে। আইরিস-এর কেন্দ্রে অবস্থিত গোলাকার ছিদ্রটিকে তারারন্ধ্র বা পিউপিল বলে। আইরিস তারারন্দ্রের ব্যাস ছোটো বড়ো করে চোখে প্রবিষ্ট আলোর পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
  5. স্নায়বিক আন্তঃস্তর স্নায়ুকোশ দ্বারা গঠিত। এই স্তরকে রেটিনা বলে। এটি আলোক গ্রাহক হিসেবে কাজ করে। রেটিনায় বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। এটি রডকোন নামক দু-প্রকার কোশ দ্বারা গঠিত। রড কোশগুলি মৃদু আলোকসুবেদী এবং কোন কোশগুলি উজ্জ্বল আলোকসুবেদী।
  6. তারারন্দ্রের বিপরীতে রেটিনাতে যে ক্ষুদ্র অবতল অংশ থাকে তাকে পীত বিন্দু বা ম্যাকুলা লুটিয়া বলে। এই অংশে শুধু কোন কোশ থাকে ও সৃষ্ট প্রতিবিম্ব সর্বাধিক স্পষ্ট হয়।
  7. রেটিনার যে অংশ দিয়ে অপটিক নার্ভ চোখ থেকে বেরিয়ে যায় সেই অংশে রঙ ও কোন কোশ না থাকায় সেখানে প্রতিবিম্ব গঠিত হওয়া সত্ত্বেও কোনো দৃষ্টি- সংবেদ গঠিত হয় না। এই অংশটিকে অন্ধবিন্দু বা ব্লাইন্ড স্পট বলে।
অক্ষিগোলকের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ও কাজ লেখো অথবা, মানব চোখের গঠন ও কাজ সংক্ষেপে আলোচনা করো।
  • প্রতিসারক মাধ্যম
  1. চোখের প্রতিসারক মাধ্যমগুলি হল — কনিয়া, অ্যাকোয়াস হিউমর, লেন্স ও ভিট্রিয়াস হিউমর
  2. কর্নিয়া অক্ষিগোলকের সম্মুখ- ভাগে অবস্থিত উত্তলাকার একটি স্বচ্ছ স্তর বিশেষ।
  3. অক্ষিগোলকে আইরিসের ঠিক পিছনে স্বচ্ছ, স্থিতিস্থাপক উভোত্তল প্রায় বৃত্তাকার একটি লেন্স অবস্থান করে। লেন্সটি সূত্রাকার সাসপেনসরি লিগামেন্ট ও সিলিয়ারি পেশির দ্বারা অক্ষিগোলকের সঙ্গে সংলগ্ন থাকে। লেন্সের প্রতিসরাঙ্ক খুব বেশি। আলোকরশ্মিকে প্রতিসৃত করে রেটিনাতে ফোকাস করে স্পষ্ট প্রতিবিম্ব তৈরি করা লেন্সের কাজ।
  4. কর্নিয়ার ও লেন্স মধ্যবর্তী ছোটো অগ্রপ্রকোষ্ঠটি অ্যাকোয়াস হিউমর নামক তরল পদার্থে পূর্ণ থাকে।
  5. লেন্স এবং রেটিনার মধ্যবর্তী বৃহৎ পশ্চাৎ প্রকোষ্ঠটি ভিট্রিয়াস হিউমর নামক স্বচ্ছ সান্দ্র তরলে পূর্ণ থাকে। এই দুই তরলের কাজগুলি হল — চোখের আকৃতি বজায় রাখা, পুষ্টিপ্রদান করা এবং আলোর প্রতিসরণে সাহায্য করা।

হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরবদ্ধ দৃষ্টি সম্পর্কে ধারণা দাও। ক্যাটার‍্যাক্ট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দাও।

হাইপারমেট্রোপিয়া হল একটি চোখের অসম্পূর্ণ নেত্রগত সমাধান, যা করে চোখের রেটিনার উপর যুক্ত করা হয় যাতে দূরদর্শীদের সমস্যা ঠিক করতে সাহায্য করে।

ক্যাটার‍্যাক্ট হল একটি চোখের রোগ যেখানে চোখের লেন্সের পেশীগুলির ক্লান্তি হয়ে যায়, যা দৃষ্টিশক্তির সংক্ষিপ্ত অবনতি ও ব্যবহারিক অসুবিধা সৃষ্টি করে।

হাইপারমেট্রোপিয়া

চোখের যে ত্রুটিতে দূরের দৃষ্টি ঠিক থাকে অথচ কাছের দৃষ্টি ব্যাহত হয়, তাকে হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরবদ্ধ দৃষ্টি বলে।

হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরবদ্ধ দৃষ্টি সম্পর্কে ধারণা দাও
  • বৈশিষ্ট্য এক্ষেত্রে, অক্ষিগোলকের আকার স্বাভাবিকের তুলনায় ছোটো হয়। এর ফলে বস্তু থেকে আগত আলোকরশ্মি রেটিনার পিছনে প্রতিবিম্ব গঠন করে। রেটিনার ওপরে ওই বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। না। ফলে দূরের বস্তু স্পষ্ট দেখা গেলেও কাছের বস্তু অস্পষ্ট হয়ে যায়।
  • প্রতিকার উত্তল কৃত্রিম লেন্সের গ্লাস (+) পাওয়ারযুক্ত চশমার ব্যবহারের মাধ্যমে রেটিনার পিছনে গঠিত প্রতিবিম্বকে সঠিক অবস্থানে আনা যায় এবং এই ত্রুটি দূর করা যায়।

ক্যাটার্যাক্ট

বয়সজনিত কারণে লেন্সের ওপর প্রোটিন জমা হয়ে দৃষ্টি ঘোলাটে হয়ে গেলে সেই অবস্থাকে ছানি বা ক্যাটারাক্ট বলা হয়। প্রধানত লেন্সের পুষ্টির অভাব হলে লেপের স্বচ্ছতা হ্রাস পায় ও লেন্স ঘোলাটে হয়ে যায়। শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে লেন্স প্রতিস্থাপন করলে সমস্যার সমাধান করা যায়।

মায়োপিয়া বা নিকটবন্ধ দৃষ্টি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো। প্রেসবায়োপিয়া সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দাও।

মায়োপিয়া হল চোখের রোগ যেখানে দূরদর্শীদের জন্য চোখের লেন্সের কার্বনিক বিভব অস্থায়ী হয়ে যায়, যার ফলে দূরের বস্তুগুলি সঠিকভাবে দেখা যায় না।

প্রেসবায়োপিয়া হল একটি চোখের রোগ যেখানে চোখের লেন্সের কার্বনিক বিভব অস্থায়ী হয়ে যায়, যার ফলে নিকটস্থ বস্তুগুলি সঠিকভাবে দেখা যায় না।

মায়োপিয়া বা নিকটবদ্ধ দৃষ্টি

চোখের যে ত্রুটিতে কাছের দৃষ্টি ঠিক থাকে অথচ দূরের দৃষ্টি ব্যাহত হয়, তাকে মায়োপিয়া বলে। এর বৈশিষ্ট্য ও প্রতিকার নীচে আলোচনা করো হল।

মায়োপিয়া বা নিকটবন্ধ দৃষ্টি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো
  • বৈশিষ্ট্য এক্ষেত্রে অক্ষিগোলকের আকৃতি স্বাভাবিকের তুলনায় বড়ো হওয়ায় বস্তু থেকে আগত আলোকরশ্মি রেটিনার সামনে প্রতিবিম্ব গঠন করে। ফলে কাছের বস্তু স্পষ্ট, কিন্তু দূরের বস্তু অস্পষ্ট হয়ে যায়।
  • প্রতিকার অবতল লেন্সের মাইনাস (-) পাওয়ারযুক্ত চশমার ব্যবহার প্রতিবিম্বকে রেটিনায় সঠিকভাবে ফোকাস করে এবং এই ত্রুটি দূর করতে সাহায্য করে।

প্রেসবায়োপিয়া

40 বছরের কাছাকাছি বয়সে পৌঁছালে, বহু মানুষের চোখের লেন্সের সংকোচন-প্রসারণশীলতা কমে যায় এবং ফলস্বরূপ চোখের উপযোজন ক্ষমতা হ্রাস পায়। ত্রুটিকে প্রেসবায়োপিয়া বলে। এর বৈশিষ্ট্য ও প্রতিকার সম্পর্কে নীচে আলোচনা করা হল।

  • বৈশিষ্ট্য এইজাতীয় ত্রুটিতে কাছের বস্তুকে দেখতে বিশেষ করে বই পড়তে অসুবিধা হয়।
  • প্রতিকার – বাইফোকাল লেন্স যুক্ত চশমা ব্যবহারের দ্বারা এই ত্রুটি দূর করা যায়।

মধ্যমস্তিষ্ক এবং চোখ উভয়ই প্রাণীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মধ্যমস্তিষ্ক দৃষ্টি ও শ্রবণ সংক্রান্ত সংকেতগুলিকে সমন্বয় করে, এবং চোখ দৃষ্টির জন্য দায়ী। এই অঙ্গগুলির যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আমরা সুস্থ থাকতে পারি এবং ভালো দেখতে পারি।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

মাধ্যমিক - ভূগোল - বারিমন্ডল - জোয়ার ভাটা - রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক – ভূগোল – বারিমন্ডল – জোয়ার ভাটা – রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

The Passing Away of Bapu

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – Question and Answer

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer