এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

নবম শ্রেণী – ভূগোল – ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ) – সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের সপ্তম অধ্যায় ‘ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ)’ এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ) - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ) – সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
Contents Show

প্রচলিত শক্তির বৈশিষ্ট্য কী?

প্রচলিত শক্তির বৈশিষ্ট্যগুলি হল –

  • প্রচলিত শক্তিগুলি পৃথিবীতে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে।
  • প্রচলিত শক্তির ভাণ্ডারগুলি (কয়লা, খনিজ তেল প্রভৃতি) সীমিত।
  • প্রচলিত শক্তির ব্যবহার ব্যাপক পরিবেশ দূষণ ঘটায়।
  • প্রচলিত শক্তি উৎপাদনের ব্যয় যথেষ্ট বেশি।

অচিরাচরিত শক্তি বলতে কী বোঝো? 

পৃথিবীতে যে-সমস্ত শক্তি সম্পদের অফুরন্ত উৎস থাকা সত্ত্বেও প্রযুক্তিগত কারণে এখনো সেভাবে ব্যবহারযোগ্য হয়ে ওঠেনি, কিন্তু ভবিষ্যতে যে শক্তি ক্রমশ জনপ্রিয়তা লাভ করবে, তাকেই অচিরাচরিত বা অপ্রচলিত শক্তি বলে। যেমন – সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, ভূতাপ শক্তি প্রভৃতি।

অচিরাচরিত শক্তির বৈশিষ্ট্য লেখো।

অচিরাচরিত শক্তির বৈশিষ্ট্যগুলি হল –

  • অচিরাচরিত শক্তির (জল, আলো, বাতাস প্রভৃতি) ভাণ্ডার পৃথিবীতে অফুরন্ত।
  • অচিরাচরিত শক্তি ব্যবহারে পরিবেশ দূষণের সম্ভাবনা থাকে না।
  • অচিরাচরিত শক্তি উৎপাদন অনেক কম ব্যয়সাপেক্ষ।
  • ভবিষ্যতে অচিরাচরিত শক্তির ব্যবহার জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।

রাজ্যের নামসহ ভারতে 3টি/6টি বৃহদায়তন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম লেখো।

NTPC (National Thermal Power Corporation) -এর উদ্যোগে স্থাপিত ভারতে 6টি বৃহদায়তন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল –

রাজ্যতাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
পশ্চিমবঙ্গফারাক্কা
উত্তরপ্রদেশরিহান্দ
ওড়িশাতালচের
ছত্তিশগড়কোরবা
মধ্যপ্রদেশবিন্ধ্যাচল
অন্ধ্রপ্রদেশরামাগুনডাম

ভারতের দুটি কয়লা, দুটি খনিজ তেল ও দুটি প্রাকৃতিক গ্যাস ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম লেখো।

উৎসতাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
কয়লা থেকে উৎপন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রপশ্চিমবঙ্গের ফারাক্কা
ঝাড়খণ্ডের বোকারো
খনিজ তেল থেকে উৎপন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রপশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া
অসমের ডিগবয়
প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে উৎপন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুজরাটের গান্ধার
রাজস্থানের অন্তা

ভারতের তিনটি বৃহদায়তন জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম লেখো।

ভারতে NHPC (National Hydroelectric Power Corporation) -এর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত তিনটি বৃহদায়তন জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল –

  • জম্মু ও কাশ্মীরের সালান।
  • হিমাচল প্রদেশের নাথপা-ঝকরি।
  • উত্তরাখণ্ডের তেহরি।

জলবিদ্যুৎ কাকে বলে?

বেগবতী জলস্রোতের সাহায্যে টারবাইনের চাকা ঘুরিয়ে ডায়ানামোর সাহায্যে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, তাকে জলবিদ্যুৎ বলে।

কাকে এবং কেন ‘সাদা কয়লা’ বলা হয়? 

জলবিদ্যুৎ শক্তিকে ‘সাদা কয়লা’ বলা হয়। কারণ, কয়লা থেকে যেমন তাপবিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়, তেমনি জল থেকে জলবিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়। কেবল কয়লার রং কালো এবং জল স্বচ্ছ বা বর্ণহীন। তাই কয়লার সঙ্গে তুলনা করে রূপ অর্থে জলবিদ্যুৎ শক্তিকে ‘সাদা কয়লা’ বলা হয়।

NHPC কী?

  • পুরোকথা – National Hydroelectric Power Corporation (জাতীয় জলবিদ্যুৎ শক্তি সংস্থা)।
  • স্থাপন – 1975 খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার এই সংস্থাটি গড়ে তোলে।
  • উদ্দেশ্য – ভারতের জলবিদ্যুৎ শক্তির উৎপাদন বৃদ্ধি করাই এই সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য।

বায়ুশক্তি কী?

প্রবহমান বায়ুর গতিবেগকে কাজে লাগিয়ে বায়ুচক্র বা বায়ুকলের মাধ্যমে যে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন করা হয়, তাকে বায়ুশক্তি বলে। তীব্র বায়ুপ্রবাহযুক্ত স্থানে বড়ো বড়ো স্তম্ভের ওপর চওড়া ফলকযুক্ত পাখা বসানো হয়। তীব্র বায়ুপ্রবাহে ওই পাখা ঘুরতে থাকে এবং পাখার সঙ্গে যুক্ত টারবাইন ঘুরে ডায়নামোর সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। বাতাসের গতির ওপর বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্রা নির্ভর করে।

ভারতের তিনটি বায়ুশক্তি উৎপাদন কেন্দ্রের নাম লেখো।

ভারতের তিনটি প্রধান বায়ুশক্তি উৎপাদন কেন্দ্র হল –

  • মহারাষ্ট্রের ভেঙ্কুসাওয়াড়
  • গুজরাটের লাম্বা।
  • তামিলনাড়ুর মুপান্দাল।

পারমাণবিক শক্তি কাকে বলে?

তেজস্ক্রিয় পদার্থের পরমাণুর মধ্যে নিউক্লিয়াসের বিভাজন বা সংযোজন ঘটলে যে বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হয়, তাকে পারমাণবিক শক্তি বলে। ফিশন (Fission) অর্থাৎ বিভাজন ও ফিউশন (Fusion) অর্থাৎ সংযোজন – এই দুই পদ্ধতিতে পারমাণবিক শক্তি উৎপন্ন করা যায়।

পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের ফিশন ও ফিউশন পদ্ধতি সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো।

পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের ফিশন ও ফিউশন পদ্ধতি –

ফিশন পদ্ধতি – ফিশন হল নিউক্লিয়াস বিভাজন পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে একটি নিউক্লিয়াস থেকে একাধিক নিউক্লিয়াস বিভাজনের সময় প্রচুর পরিমাণে তাপ নির্গত হয়। এই তাপ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, যা পারমাণবিক বিদ্যুৎ নামে পরিচিত। ফিশন পদ্ধতিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম, লিথিয়াম, প্লুটোনিয়াম প্রভৃতি তেজস্ক্রিয় ধাতু।

ফিউশন পদ্ধতি – এটি নিউক্লিয়াস সংযোজন পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে দুটি নিউক্লিয়াস যুক্ত হয়ে একটি নিউক্লিয়াসে পরিণত হওয়ার সময় অকল্পনীয় তাপ উৎপন্ন হয়। এই বিপুল তাপ আয়ত্ত করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার মতো প্রযুক্তি মানুষের হাতে নেই। তবে এই পদ্ধতি কেবল হাইড্রোজেন বোমা তৈরিতে ব্যবহার করা যায়। হাইড্রোজেন বোমা একটি পরমাণু বোমার থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ও বিধ্বংসী। এই পদ্ধতির প্রধান কাঁচামাল হল – হাইড্রোজেন ও ভারী জল।

পারমাণবিক শক্তির কাঁচামালগুলি কী কী?

পারমাণবিক শক্তির কাঁচামালগুলি হল – ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম, প্লুটোনিয়াম, লিথিয়াম, মোনাজাইট, ইলমেনাইট, ডয়টোরিয়াম, ভারী জল প্রভৃতি।

ভারতের চারটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম লেখো।

ভারতের চারটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম হল –

  • মহারাষ্ট্রের তারাপুর।
  • রাজস্থানের রাওয়াতভাট্টা।
  • গুজরাটের কাকরাপারা।
  • উত্তরপ্রদেশের নারোরা।

ভারতের কোথায় ইউরেনিয়াম ও থোরিয়াম পাওয়া যায়?

ইউরেনিয়াম – ভারতের ঝাড়খণ্ডের সিংভূম জেলার যদুগোড়ায় সবচেয়ে বেশি ইউরেনিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়া তুরামডিহি, ভাটিন প্রভৃতি স্থানে ইউরেনিয়াম পাওয়া যায়।

থোরিয়ামথোরিয়াম উৎপাদনে ভারত বিশ্বে প্রথম। কেরল ও তামিলনাড়ুর সমুদ্র সৈকতের মোনাজাইট বালির মধ্যে থোরিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ প্রভৃতি রাজ্যে থোরিয়াম সঞ্চিত আছে।

সৌরশক্তি কী?

পৃথিবীর সকল শক্তির উৎস হল সূর্য। সূর্য থেকে আলো ও তাপের মাধ্যমে যে শক্তি নির্গত হয়, তাকে সৌরশক্তি বলে। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে এই সৌরশক্তির তীব্রতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়।

সৌরবিদ্যুৎ কাকে বলে?

সিলিকন সোলার সেল বা ফোটোভোলটেইক সেল -এর মাধ্যমে সূর্যরশ্মিকে কাজে লাগিয়ে যে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়, তাকে সৌরবিদ্যুৎ বলে। আলো জ্বালাতে, টিভি, পাখা, পাম্প প্রভৃতি চালাতে এই বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়।

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের পদ্ধতি লেখো।

সৌরকোশ বা ফোটোভোলটেইক সেলের সাহায্যে সূর্যরশ্মিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। এই পিভিসেল আসলে সিলিকন দিয়ে তৈরি এবং সেমি-কনডাক্টরটি কাচের পরদা দিয়ে ঢাকা থাকে। অনেকগুলি সেল একত্রে সাজিয়ে এক একটি প্যানেল গঠন করে রৌদ্রে রেখে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

ভূতাপ শক্তি (Geothermal energy) কী?

গ্রিক শব্দ ‘Geo’ মানে ‘পৃথিবী’ এবং ‘thermal’ মানে ‘তাপ’। সুতরাং, ভূ-অভ্যন্তরের তাপশক্তিকেই ভূতাপ শক্তি বলা হয়। উষ্ণ প্রস্রবণ, গাইজার প্রভৃতির মাধ্যমে নির্গত এই ভূতাপ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

ভারতের কোথায় কোথায় জোয়ার-ভাটা শক্তি উৎপাদনের সম্ভাবনা আছে?

  • গুজরাট উপকূলের কচ্ছ উপসাগর ও কাম্বে উপসাগর অঞ্চলে।
  • পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনের অসংখ্য খাঁড়িতে।
  • সুন্দরবনের দুর্গাদুয়ানিতে এই ধরনের কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

জিওথার্মাল এনার্জি গিজার কী?

অনেক সময়ই ভূগর্ভের অভ্যন্তরে থাকা ভৌমজলের সঞ্চয় উত্তপ্ত শিলার সংস্পর্শে থেকে তাপ পেয়ে উত্তপ্ত হয় এবং শিলাপৃষ্ঠের ফাটলের মধ্য দিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে গরম জল ও বাষ্পের ঝরনা হিসেবে নির্গত হয়। একে বলা হয় ‘জিওথার্মাল এনার্জি গিজার’ (Geothermal Energy Geyser)। উৎসারিত বাষ্পের গতিশক্তিকে সরাসরি বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে ব্যবহার করা যায়।

ভূগর্ভস্থ তাপশক্তি
ভূগর্ভস্থ তাপশক্তি

Class 9 Geography All Chapter Notes

1. গ্রহরূপে পৃথিবীবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
টীকা
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
2. পৃথিবী গতিসমূহবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
টীকা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
3. পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়অধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
➼ দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
গাণিতিক প্রশ্নোত্তর
4. ভূ-গাঠনিক প্রক্রিয়া এবং পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
5. আবহবিকারঅধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
6. দুর্যোগ ও বিপর্যয়অধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
7. ভারতের সম্পদ (সম্পদের ধারণা, শ্রেণীবিভাগ ও সংরক্ষণ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
8. ভারতের সম্পদ (খনিজ সম্পদ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
9. ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
➼ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
10. পশ্চিমবঙ্গ (অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
11. পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
12. পশ্চিমবঙ্গ (প্রধান প্রধান অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
13. মানচিত্র ও স্কেলঅধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
মানচিত্র চিহ্নিতকরণ

আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের সপ্তম অধ্যায় ‘ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ)’ এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা চাকরির পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায় দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আপনারা আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন