এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

নবম শ্রেণী – ভূগোল – পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ) – সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের অষ্টম অধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ)’ এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ) - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ) – সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
Contents Show

কোন্ শৈলশিরা পশ্চিমবঙ্গকে নেপাল থেকে পৃথক করেছে? পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম কী?

পশ্চিমবঙ্গকে নেপাল থেকে পৃথক করেছে সিংগালিলা শৈলশিরা।

পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম সান্দাকফু।

‘ভাবর’ কাকে বলে?

হিমালয় পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত তরাই অঞ্চলের দক্ষিণে নুড়ি, কাঁকর ও বালুকাপূর্ণ যে অঞ্চল অবস্থান করছে, তাকে ‘ভাবর’ বলে।

তাল কাকে বলে?

‘তাল’ কথার অর্থ ‘নিম্নভূমি’ বা ‘হ্রদ’। সমগ্র কোচবিহার জেলা, জলপাইগুড়ির দক্ষিণ অংশ, উত্তর দিনাজপুরের উত্তরভাগ, মালদা জেলার মহানন্দা-কালিন্দী নদীর মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থিত নীচু ভূমিগুলিকে স্থানীয় ভাষায় ‘তাল’ বলে।

বৈশিষ্ট্য –

  • এগুলি খাল, বিল ও জলাভূমিপূর্ণ।
  • এই অঞ্চল নবীন পলি দ্বারা গঠিত, তাই খুব উর্বর।
  • বর্ষাকালে এই অঞ্চলে প্রায়ই বন্যা হয়।

‘বরেন্দ্রভূমি’ কী?

অথবা, বারিন্দ কাকে বলে?

দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদা জেলার পূর্বাংশে মহানন্দা নদী অববাহিকার প্রাচীন ও অনুর্বর পলিগঠিত সমভূমিকে ‘বরেন্দ্রভূমি’ বা ‘বারিন্দ’ বলে। এটি একটি তরঙ্গায়িত সমভূমি।

বৈশিষ্ট্য –

  • এই অঞ্চলটি প্রাচীন পলি দ্বারা গঠিত।
  • লাল রং -এর ল্যাটেরাইট মাটি দেখা যায়।
  • ছোটো ছোটো টিলা দেখা যায়, যেগুলি 30 মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়।
  • এটি একটি তরঙ্গায়িত সমভূমি।

বরাভূম কাকে বলে?

অর্থ – বরাভূম -এর অর্থ তরঙ্গায়িত উচ্চভূমি।

অবস্থান – পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমে মালভূমি অঞ্চলের (ঝাড়গ্রামের) দক্ষিণাংশের ঢেউ খেলানো ভূমিভাগটি স্থানীয় ভাষায় বরাভূম নামে পরিচিত।

বৈশিষ্ট্য –

  • বরাভূম উচ্চভূমিটি পশ্চিম থেকে পূর্বে ক্রমশ ঢালু হয়ে গিয়েছে।
  • এই অঞ্চলে কিছু কিছু বিচ্ছিন্ন পাহাড় দেখা যায়। যেমন – পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলপাহাড়ি।
  • এখানকার মাটি কাঁকরযুক্ত ল্যাটেরাইট প্রকৃতির।

‘গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র দোয়াব’ – এরূপ নামকরণের কারণ কী?

দুই নদী বা ‘আব’ -এর মধ্যবর্তী অঞ্চলকে দোয়াব বলে। উত্তরবঙ্গের সমভূমির অন্তর্গত জলপাইগুড়ি, মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ইত্যাদি জেলার অংশ নিয়ে গঠিত অঞ্চলটি গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র এই দুই নদীর অন্তর্বর্তী স্থানে অবস্থিত বলে একে ‘গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র দোয়াব’ বলে।

‘সুন্দরবন’ নামকরণের কারণ কী?

দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার দক্ষিণাংশে প্রায় 4,264 বর্গকিমি অরণ্যময় ভূভাগের নামই সুন্দরবন। এই অঞ্চলে ম্যানগ্রোভ অরণ্যের গভীর বনভূমি গড়ে উঠেছে, যার মধ্যে সুন্দরী গাছের প্রাধান্য দেখা যায়। ওই গাছের নাম অনুসারেই এই অরণ্যের নাম সুন্দরবন হয়েছে। এই অরণ্য পৃথিবী বিখ্যাত ‘রয়‍্যাল বেঙ্গল টাইগার’ -এর বাসভূমি।

বাগরি অঞ্চল কী?

অবস্থান – গঙ্গা বদ্বীপ সমভূমির উত্তরাংশের নদিয়া ও মুরশিদাবাদ জেলার যে বিস্তীর্ণ অংশে বদ্বীপ গঠনের কাজ শেষ হয়ে গেছে, সেই অংশকে বাগরি অঞ্চল বা মৃতপ্রায় বদ্বীপ অঞ্চল বলে।

বৈশিষ্ট্য –

  • এই অঞ্চলে বদ্বীপ গঠনের কাজ সম্পূর্ণ বন্ধ। গঙ্গা-পদ্মার শাখানদীগুলি বিশেষত জলঙ্গী, মাথাভাঙ্গা, চূর্ণী প্রভৃতি নদীগুলির নদীখাত ভরাট হয়ে নদীগুলি মজে গেছে।
  • এই অংশে প্রচুর পরিমাণে পরিত্যক্ত নদীখাত, অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ, জলাভূমি প্রভৃতি দেখা যায়।

পশ্চিমবঙ্গের কোন্ অংশ ‘রাঢ় অঞ্চল’ নামে পরিচিত?

সাঁওতাল ভাষায় ‘রাঢ়ো’ শব্দের অর্থ হল ‘পাথুরে জমি’। ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরের ভূপ্রকৃতি পাথুরে না হলেও রুক্ষ প্রকৃতির। তাই ওই অঞ্চলকে রাঢ় অঞ্চল বা রাঢ় সমভূমি অঞ্চল বলে। অর্থাৎ, পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের পূর্বে ও ভাগীরথী-হুগলি নদীর পশ্চিমে বাঁকুড়া ও বীরভূম জেলার পূর্ব অংশ, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মধ্য অংশ এবং হুগলি জেলার পশ্চিমভাগ নিয়ে রাঢ় সমভূমি অঞ্চল অবস্থিত। এর ক্ষেত্রমান প্রায় 27,500 বর্গকিমি।

তিনবিঘা করিডর কাকে বলে?

ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তে বাংলাদেশের চারদিকে ভারতবেষ্টিত দহগ্রাম ও আংরাপোতা অঞ্চলের 107 × 85 মিটার জায়গা ভারত সরকার বাংলাদেশকে লিজ দেয়। একেই তিনবিঘা করিডর বলে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের এই অংশ ছিটমহল নামে পরিচিত।

ডাম্পিয়ার-হজেস রেখা কী?

সুন্দরবন অঞ্চলের উত্তর সীমাকে ডাম্পিয়ার-হজেস রেখা বলে।

নামকরণ – 1829-30 সালে সুন্দরবন অঞ্চলে বনভূমি অঞ্চল, চাষাবাদ অঞ্চল ও জমি ইজারা দেওয়ার জন্য কমিশনার ডাম্পিয়ার ও লেফ্টন্যান্ট হজেস জমি জরিপ করে সুন্দরবনের উত্তরসীমা নির্ধারণ করেন। তাই তাঁদের নামানুসারে একে ডাম্পিয়ার- হজেস রেখা বলে।

সীমারেখা – ডাম্পিয়ার-হজেস রেখা উত্তরে হাসনাবাদ, হাড়োয়া, মিনাখাঁ, ক্যানিং হয়ে জয়নগর ও মথুরাপুরের উত্তর দিকে কয়েকটি বাঁক নিয়ে বিস্তৃত।

রাঢ় অঞ্চলের মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য লেখো।

রাঢ় অঞ্চল –

  • ভূপ্রকৃতি – পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের পূর্বপ্রান্ত থেকে ভাগীরথী-হুগলি নদীর অববাহিকা পর্যন্ত বিস্তৃত প্রাচীন পলিগঠিত অঞ্চলটি রাঢ় অঞ্চল নামে পরিচিত।
  • অর্থ – সাঁওতালি ভাষার ‘রাঢ়ো’ শব্দ থেকে ‘রাঢ়’ শব্দটি এসেছে, যার অর্থ ‘পাথুরে জমি’ বা ‘রুক্ষভূমি’।
  • অবস্থান – বীরভূম ও বাঁকুড়া জেলার প্রায় সমগ্র অংশ, পূর্ব বর্ধমান জেলা এবং মুরশিদাবাদ ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা এই অঞ্চলের অন্তর্গত।
  • উৎপত্তি – পশ্চিমের ছোটোনাগপুর মালভূমির ক্ষয়জাত পদার্থ নদী দ্বারা বাহিত হয়ে এই অঞ্চলে সঞ্চিত হয়ে রাঢ় সমভূমি সৃষ্টি হয়েছে।
  • ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য – এখানকার ভূ-প্রকৃতি রুক্ষ ও মাটির রং লাল। সমভূমি হলেও এই অঞ্চলের স্থানে স্থানে তরঙ্গায়িত ভূমি ও টিলা দেখা যায়। রাঢ় অঞ্চল পশ্চিম থেকে পূর্বে ক্রমশ ঢালু। এখানকার গড় উচ্চতা 50-100 মিটার।
রাঢ় অঞ্চলের মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য লেখো।

তিস্তা নদীর পূর্বের ও পশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চলের দুটি করে শৃঙ্গের নাম লেখো।

তিস্তা নদীর পূর্বের পার্বত্য অঞ্চলের দুটি শৃঙ্গ – ঋষিলা (3,121 মিটার) ও রেনিগাঙ্গো (1,885 মিটার)।

তিস্তা নদীর পশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চলের দুটি শৃঙ্গ – সান্দাকফু (3,636 মিটার) ও ফালুট (3,595 মিটার)।

পদ্মাকে গঙ্গার শাখানদী বলে কেন?

গঙ্গা নদী মুরশিদাবাদের মিঠিপুরের কাছে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। মূল শাখাটি পদ্মা নাম নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। অন্য শাখাটি ভাগীরথী-হুগলি নামে পশ্চিমবঙ্গের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। এ কারণেই পদ্মাকে গঙ্গার শাখানদী বলে।

আন্তর্জাতিক নদী কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

কোনো নদী তার উৎস থেকে মোহানা পর্যন্ত প্রবাহপথে যদি দুই বা তার বেশি স্বাধীন দেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, তবে তাকে ‘আন্তর্জাতিক নদী’ বলে। উদাহরণ – গঙ্গা নদী, তোর্সা নদী।

তিস্তা উইন্ডো কী ও কোথায় দেখা যায়?

তিস্তা নদী হিমালয়কে নিম্নক্ষয়ের মাধ্যমে কেটে নীচের প্রাচীন শিলাকে বের করেছে। এই অংশের সংকীর্ণ জানালার ন্যায় দেখতে ভূমিকে তিস্তা উইন্ডো বলে। তিস্তা উইন্ডো তিস্তা বাজারের কাছে ‘লাভারস্ পয়েন্ট’ দেখা যায়।

সুন্দরবন অঞ্চলে নবগঠিত একটি দ্বীপের নাম লেখো।

সুন্দরবন অঞ্চলে নবগঠিত একটি দ্বীপ হল ‘পূর্বাশা’। হাড়িয়াভাঙা নদীর মোহানা থেকে 2 কিমি দূরে বঙ্গোপসাগরে দ্বীপটি অবস্থিত।

ভাগীরথী নদীর কোন্ অংশকে হুগলি নদী বলে?

গঙ্গা নদী মুরশিদাবাদের মিঠিপুরের কাছে দুইভাগে বিভক্ত হয়েছে। একটি শাখা পদ্মা নামে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। অন্য শাখাটি পশ্চিমবঙ্গের মধ্য দিয়ে বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করেছে। এই শাখাটি মিঠিপুর থেকে নদিয়া জেলার স্বরূপগঞ্জ পর্যন্ত ভাগীরথী এবং স্বরূপগঞ্জ থেকে দক্ষিণ 24 পরগনার সাগরদ্বীপ পর্যন্ত হুগলি নামে পরিচিত। অর্থাৎ, হুগলি জেলার পাশ দিয়ে প্রবাহিত হবার সময় থেকে মোহানা পর্যন্ত অংশ হুগলি নদী নামে পরিচিত।

‘খারিজ’ ও ‘ঝিল’ কী?

বিভিন্ন প্রকার জলাশয়ের মধ্যে অপেক্ষাকৃত ছোটো ও নীচু জলাভূমিকে ‘খারিজ’ বলা হয়।

স্বাভাবিকভাবে গড়ে ওঠা পুকুরের চেয়ে বড়ো জলাভূমিকে ‘ঝিল’ বলে।

দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ নদী পূর্ববাহিনী হওয়ার কারণ কী?

দক্ষিণবঙ্গের ভূভাগ সাধারণত ছোটোনাগপুর মালভূমি থেকে গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলের দিকে ঢালু হয়ে গেছে। অর্থাৎ, ভূমি পশ্চিম থেকে পূর্বে ঢালু হয়েছে। ভূমিঢাল অনুসারে প্রবাহিত হওয়ার জন্য দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ নদী পশ্চিম থেকে পূর্বে প্রবাহিত হয়েছে। যেমন – দামোদর, ময়ূরাক্ষী প্রভৃতি।

বাদা ও অবাদা কাকে বলে?

বাদা – নীচু, কাদাময়, লবণাক্ত, বনভূমিযুক্ত জলাজমি বাদা নামে পরিচিত। এখানে কৃষিকাজ হয় না।

অবাদা – সমগ্র সুন্দরবন অঞ্চল নতুন পলিমাটি দিয়ে গঠিত। তবে সমুদ্রের নোনা জল প্রবেশ করে বলে ওই মাটি লবণাক্ত। এই মাটিকে লবণমুক্ত করতে এই অঞ্চলের বহু দ্বীপের চারধারে উঁচু উঁচু বাঁধ দেওয়া হয়েছে- যাতে জোয়ারের জল ঢুকতে না পারে। এভাবে বহু এলাকা লবণমুক্ত করা হয়েছে। কৃষিকাজের অনুকূল ওই লবণমুক্ত জমিকে অবাদা বলে।

সুন্দরবনে জলপথ কেন যাতায়াতের প্রধান অবলম্বন?

সুন্দরবন অঞ্চলে অসংখ্য নদনদী, খাল একেবারে জালের মতো ছড়িয়ে থাকায় রেলপথ বা সড়কপথ তৈরি করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। সেইজন্য জলপথকেই প্রধান অবলম্বন করে এই অঞ্চলের অধিবাসীরা যাতায়াত করে থাকে।

‘ত্রাসের নদী’ কাকে বলে এবং কেন?

তিস্তা নদীকে ‘ত্রাসের নদী’ বলা হয়। কারণ পার্বত্য অঞ্চলের এই নদী অত্যন্ত খরস্রোতা এবং বরফগলা জলে পুষ্ট। এই নদীতে বর্ষার জল প্রচণ্ড জলস্ফীতি ঘটায়। ফলে প্রায় প্রতিবছর তিস্তা নদীতে প্রবল বন্যা দেখা দেয়। এই কারণে তিস্তা নদীকে ‘ত্রাসের নদী’ বলা হয়।

পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের নদীগুলিতে সারাবছর জল থাকে না কেন?

পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের দামোদর, অজয়, ময়ূরাক্ষী, কংসাবতী, সুবর্ণরেখা, বক্রেশ্বর প্রভৃতি নদীগুলি বৃষ্টির জলে পুষ্ট। তাই বর্ষাকালে বৃষ্টির জলের জোগান বেশি থাকায় নদীগুলিতে প্রচুর জল থাকে। কিন্তু শুষ্ক ঋতুতে একদিকে যেমন বৃষ্টি হয় না তেমনই অপর দিকে প্রচণ্ড উত্তাপে নদীর জল বাষ্পীভূত হয়ে যায়, ফলে নদীগুলি প্রায় শুকিয়ে যায় এবং ক্ষীণ ধারায় প্রবাহিত হয়।

মালভূমি অঞ্চলের কোন্ কোন্ নদীতে বাঁধ দিয়ে জলসেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে?

এই অঞ্চলে দামোদর, ময়ূরাক্ষী ও কংসাবতী নদীতে বাঁধ দিয়ে জলসেচের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কালান্তর কাকে বলে?

ভাগীরথী ও জলঙ্গী নদীর মধ্যবর্তী নীচু অঞ্চলটি শক্ত কালো এঁটেল মাটি দ্বারা গঠিত। এই মাটিকে কালান্তর বলে।

পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলে প্রতি বছর কোনো-না-কোনো নদীতে বন্যা হয় কেন?

পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের নদীগুলি অগভীর ও বৃষ্টির জলে পুষ্ট। ফলে এই নদীগুলির অতিরিক্ত জলধারণ করার ক্ষমতা কম থাকায় কোনো বছর বেশি বৃষ্টি হলেই বন্যা দেখা দেয়।

মৌসুমি বিস্ফোরণ কাকে বলে?

গ্রীষ্মকালের শেষে মূলত মে মাসে উত্তর-পশ্চিম ভারতে গভীর নিম্নচাপ ঘনীভূত হয়। ফলে বঙ্গোপসাগরের আর্দ্র বাতাস দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে। এই বায়ুর আগমনের ফলে আকস্মিকভাবে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাত হয় এবং বর্ষাকালের সূচনা হয়। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এই আকস্মিক বর্ষণকেই ‘মৌসুমি বিস্ফোরণ’ বলে।

গ্রীষ্মকালে শিলিগুড়ি অপেক্ষা দার্জিলিং -এ তাপমাত্রা কম থাকে কেন?

ভূপৃষ্ঠ থেকে যত ওপরের দিকে ওঠা যায়, তাপমাত্রা ততই কমতে থাকে। শিলিগুড়ি সমতলে অবস্থিত বলে শিলিগুড়িতে তাপমাত্রা বেশি অনুভূত হয়। এর থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত হয়েও উচ্চতা বেশি বলে দার্জিলিং -এর তাপমাত্রা শিলিগুড়ির থেকে অনেক কম থাকে।

পশ্চিমবঙ্গে কোন্ ঋতুতে পশ্চিমি ঝঞ্ঝা ও কোন্ ঋতুতে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের প্রাদুর্ভাব ঘটে?

পশ্চিমবঙ্গে পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রাদুর্ভাব ঘটে – শীতকালে এবং ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের প্রাদুর্ভাব ঘটে – শরৎকালে। এই ঝড় ‘আশ্বিনের ঝড়’ নামে পরিচিত।

পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে ‘একক বায়ু প্রভাবাধীন জলবায়ু’ বলে কেন?

পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে সবচেয়ে বেশি নিয়ন্ত্রণ করে একটি বায়ু, যার নাম মৌসুমি বায়ু। এই মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে ঋতুপরিবর্তন লক্ষ করা যায়। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় 90% বৃষ্টিপাত হয় দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে। মৌসুমি বায়ুর কারণেই পশ্চিমবঙ্গের গ্রীষ্মকাল আর্দ্র এবং শীতকাল শুষ্ক। অর্থাৎ, উষ্ণতা, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত, ঋতুপরিবর্তন সকল জলবায়ুগত অবস্থাগুলি মৌসুমি বায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বলে পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে ‘একক বায়ু প্রভাবাধীন জলবায়ু’ বলে।

পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকালে বিকালবেলা ঝড় হয় কেন?

গ্রীষ্মকালে প্রচণ্ড উত্তাপে ছোটোনাগপুর মালভূমি অঞ্চলে নিম্নচাপ কেন্দ্রের সৃষ্টি হয়। এই নিম্নচাপ কেন্দ্রের দিকে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে শীতল বায়ু ছুটে আসে এবং উত্তপ্ত ও হালকা হয়ে ঘুরতে ঘুরতে ওপরে উঠে যায় ও ঘনীভূত হয়ে প্রচণ্ড ঝড়বৃষ্টির সৃষ্টি করে। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসে বলে এই ঝড়ের নাম Norwester, এই ঝড়ের প্রভাবেই পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকালে বিশেষত চৈত্র-বৈশাখ মাসে বিকালবেলা ঝড়বৃষ্টি হয়। একে কালবৈশাখী বলে।

‘লু’ কাকে বলে?

গ্রীষ্মকালে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে (মে-জুন) পশ্চিমবঙ্গের বিশেষত মালভূমি অঞ্চলে (পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম) প্রখর মধ্যাহ্ন সূর্যকিরণে প্রচন্ড উত্তপ্ত হওয়ায় দুপুরে গোঁ গোঁ শব্দ করে যে স্থানীয় উষ্ণ বায়ু (40°C-50°C) মাঝারি বেগে (30-40 কিমি/ঘণ্টা) প্রবাহিত হয় তাকে লু (Loo) বলে। এই বায়ু শুষ্ক প্রকৃতির হয়। ‘লু’, গরম হলকাযুক্ত হওয়ায় এর দ্বারা জীবনহানির আশঙ্কা থাকে।

ল্যাটেরাইট মৃত্তিকার রং লাল কেন? এই মাটিতে কী কী ফসল চাষ হয়?

লাতিন শব্দ ‘ল্যাটার’ থেকে ‘ল্যাটেরাইট’ কথাটির সৃষ্টি হয়েছে। ‘ল্যাটার’ শব্দের অর্থ ‘ইট’। ল্যাটেরাইট মাটিতে লোহার পরিমাণ বেশি থাকে বলে এই মাটির রং লাল। ল্যাটেরাইট মাটি অনুর্বর। তবে সার প্রয়োগ ও জলসেচ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই মাটিতে ধান, ভুট্টা, জোয়ার, বাজরা ইত্যাদি মিলেট জাতীয় শস্য ও কিছু শাকসবজি চাষ হয়।

তরাই অঞ্চলের মৃত্তিকাকে অপরিণত মৃত্তিকা বলে কেন?

তরাই অঞ্চলের মৃত্তিকায় নুড়িপাথর, বালি ও কাঁকরের ভাগ বেশি থাকে। মৃত্তিকার মধ্যে উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় খনিজ কম থাকে। এই মৃত্তিকা জৈব পদার্থে পূর্ণ ও অম্লজাতীয়, তাই আদর্শ স্তর তৈরি হতে পারে না। এজন্য তরাই অঞ্চলের মৃত্তিকাকে অপরিণত মৃত্তিকা বলে।

উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মৃত্তিকা অনুর্বর ও ক্ষয়প্রবণ কেন?

উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মৃত্তিকায় বিভিন্ন খনিজ পদার্থের তুলনায় নুড়ি, কাঁকর, পাথর ইত্যাদি বেশি থাকার দরুন এই মাটি অনুর্বর। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল অধিক এবং বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ায় এই অঞ্চলের মাটি বেশি ক্ষয়প্রবণ হয়।

পার্বত্য বনভূমি ঘন সবুজ হয় কেন?

পার্বত্য বনভূমি ঘন সবুজ হয়। কারণ –

  • পার্বত্য বনভূমি অঞ্চলে সারাবছর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় বলে প্রচুর গাছ জন্মায় এবং গাছগুলিতে প্রচুর পাতা জন্মায়। তাই এদের দেখতে লাগে ঘন সবুজ।
  • অল্প জায়গায় প্রচুর উদ্ভিদ জন্মায় বলে তাদের মধ্যে সূর্যালোক পাওয়ার প্রতিযোগিতা চলে। এজন্য গাছগুলিতে প্রচুর ডাল ও পাতা জন্মায়।

পশ্চিমবঙ্গের দুটি অভয়ারণ্য ও দুটি জাতীয় উদ্যানের নাম লেখো।

পশ্চিমবঙ্গের দুটি অভয়ারণ্য – জলপাইগুড়ির জলদাপাড়া ও চাপরামারি।

পশ্চিমবঙ্গের দুটি জাতীয় উদ্যান – সুন্দরবন ও জলপাইগুড়ির গোরুমারা।

চেহোর কী?

চেহোর এমন এক প্রকার লতাজাতীয় গাছ, যার থেকে বীরহোড় সম্প্রদায়ের আদিবাসীরা দড়ি বানান।

ডুংরি কী?

পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলে কঠিন শিলায় গঠিত ছোটোছোটো পাহাড় দেখা যায়, এগুলিকে স্থানীয় ভাষায় ডুংরি বলে। যেমন – বীরভূমের মামা-ভাগ্নে।

সামাজিক বনসৃজন কাকে বলে?

কোনো সরকারি বা স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন অনাবাদি পতিত জমিতে বৃক্ষরোপণের যে পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তাকেই সামাজিক বনসৃজন বলা হয়। প্রকৃতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে ও সবুজের সংরক্ষণে এর গুরুত্ব অপরিসীম।

পার্বত্য অঞ্চলে জনবসতির ঘনত্ব কম কেন?

অথবা, পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলে লোকবসতি কম কেন?

পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলের ভূমি বন্ধুর। অনুর্বর পাথুরে মৃত্তিকায় কৃষিকাজ সম্ভব হয় না। খনিজ সম্পদের অভাব ও অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য শিল্পও গড়ে ওঠেনি। ফলে এ অঞ্চলে শিল্প, ব্যাবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটেনি। সেজন্য পার্বত্য অঞ্চলে লোকবসতি খুব কম হয়।

দার্জিলিং অঞ্চলের উন্নতির প্রতীক তিনটি T -এরা কী কী?

দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের অর্থনীতি ও উন্নতি তিনটি T -এর ওপর দাঁড়িয়ে আছে Tea (চা), Timber (কাঠ), Tourism (পর্যটন শিল্প)। এখানে ভালো চা ও প্রচুর কাঠ পাওয়া যায়। তা ছাড়া নৈসর্গিক শোভার জন্য এখানে পর্যটন শিল্প বিকাশলাভ করেছে। তাই এই তিনটি বিষয়ের ইংরেজি প্রতিশব্দের আদ্যক্ষর নিয়ে বলা হয় দার্জিলিং -এর উন্নতির প্রতীক তিনটি T।

Class 9 Geography All Chapter Notes

1. গ্রহরূপে পৃথিবীবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
টীকা
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
2. পৃথিবী গতিসমূহবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
টীকা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
3. পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়অধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
➼ দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
গাণিতিক প্রশ্নোত্তর
4. ভূ-গাঠনিক প্রক্রিয়া এবং পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপবিষয়সংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
5. আবহবিকারঅধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
দক্ষতামূলক প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
6. দুর্যোগ ও বিপর্যয়অধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
7. ভারতের সম্পদ (সম্পদের ধারণা, শ্রেণীবিভাগ ও সংরক্ষণ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
8. ভারতের সম্পদ (খনিজ সম্পদ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
9. ভারতের সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তি সম্পদ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
10. পশ্চিমবঙ্গ (অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
11. পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
➼ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
12. পশ্চিমবঙ্গ (প্রধান প্রধান অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ)অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
টীকা
ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
13. মানচিত্র ও স্কেলঅধ্যায় সারসংক্ষেপ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
পার্থক্যধর্মী প্রশ্নোত্তর
টীকা
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নোত্তর
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
মানচিত্র চিহ্নিতকরণ

আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের অষ্টম অধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ (প্রাকৃতিক পরিবেশ)’ এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা চাকরির পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায় দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আপনারা আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন