মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় – প্রাণীদের সাড়া প্রদান ও ভৌত সমন্বয়-স্নায়ুতন্ত্র – রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর

Rahul

জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীবদেহে বিভিন্ন প্রক্রিয়া চলতে থাকে, যেমন – বৃদ্ধি, বিকাশ, পুষ্টি, পরিবহন, রেচন, প্রজনন ইত্যাদি। এই সমস্ত প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় করে জীবদেহকে সুস্থ ও সচল রাখা হয়।

Table of Contents

নিয়ন্ত্রণ বলতে এমন একটি প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে কোন একটি ঘটনা বা প্রক্রিয়াকে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। সমন্বয় বলতে এমন একটি প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে বিভিন্ন প্রক্রিয়াকে একত্রিত করে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানো হয়।

জীবদেহে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়ের জন্য বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্র কাজ করে। এই অঙ্গ ও তন্ত্রগুলির মধ্যে রয়েছে স্নায়ুতন্ত্র, হরমোন, রাসায়নিক নিয়ন্ত্রণ, অঙ্গসংস্থান, পরিবেশ ইত্যাদি।

মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়

স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান উপাদান দুটি কী কী? এদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও ও কাজ উল্লেখ করো।

স্নায়ুতন্ত্র মানব দেহের প্রধান উপাদানগুলি হল স্নায়ুসংযোগ পদার্থ, স্নায়ু প্রতিক্রিয়া এবং স্নায়ু প্রেরণ পদার্থ।

স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান উপাদান

স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান উপাদান দুটি হল –

  • নিউরোন বা স্নায়ুকোশ
  • নিউরোগ্লিয়া বা ধারক কোশ।

নিউরোন

স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত এবং কার্যগত একক হল নিউরোন। প্রতিটি নিউরোনে একটি কোশদেহ এবং কতকগুলি প্রবর্ধক থাকে। কোশদেহের কেন্দ্রে একটি আদর্শ নিউক্লিয়াস থাকে। এ ছাড়া কোশদেহে নিল দানা ও নিউরোফাইরিল বর্তমান। অন্যান্য কোশীয় অঙ্গাণু, যেমন — মাইটোকনড্রিয়া, গলগি বডি প্রভৃতিও উপস্থিত থাকে, তবে সেন্ট্রোজোম বা থাকলেও নিষ্ক্রিয় হয়। স্নায়ুকোশে প্রবর্ধক দু-প্রকারের হয়। দীর্ঘ, অশাখ প্রবর্ধক বা অ্যাক্সন এবং ক্ষুদ্র প্রবর্ধক বা ডেনড্রন। ডেনড্রন সাধারণত শাখাপ্রশাখাযুক্ত হয়। অশাখ অ্যাক্সন মায়েলিন আবরণযুক্ত বা নগ্ন হতে পারে।

কাজ নিউরোনের প্রধান কাজ হল স্নায়ুস্পন্দন পরিবহণ করা।

নিউরোগ্নিয়া

নিউরোগ্নিয়া হল এক বিশেষ প্রকার পরিবর্তিত যোগকলা, যা ধারক কোন হিসেবে স্নায়ুতন্ত্রে উপস্থিত থাকে। স্নায়ুতন্ত্রের মোট কোশ সমষ্টির মধ্যে 90% নিউরোগ্লিয়া থাকে। নিউরোগ্লিয়া বিভিন্ন প্রকারের হয়। যথা — মাইক্রোমিয়া, অলিগোডেনড্রোমিয়া এবং অ্যাস্ট্রোসাইট। নিউরোগ্নিয়া উদ্দীপনা বা স্নায়ুস্পন্দন পরিবহণে অক্ষম।

কাজ এরা প্রধানত ধারক কোশ হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া এরা আগ্রাসী কোশ হিসেবে স্নায়ুকে রক্ষা করে ও মায়েলিন আবরণী তৈরিতে সাহায্য করে।

স্নায়ুতন্ত্রের শ্রেণিবিভাগ করো ও তাদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।

স্নায়ুতন্ত্র হল মানব দেহের পদার্থ এবং তার কাজকর্মের অধ্যয়ন। এটি শারীরিক এবং মানসিক কাজকর্মের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানের একটি শাখা।

স্নায়ুতন্ত্রের শ্রেণিবিভাগ

মানুষ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর স্নায়ুতন্ত্রকে তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা — কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র, প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র এবং স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র। এখানে স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন অংশগুলি রেখচিত্রের মাধ্যমে দেখানো হল।

 স্নায়ুতন্ত্রের শ্রেণিবিভাগ করো ও তাদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।

স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন অংশের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

  1. কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র বা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম (CNS) মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকাণ্ড নিয়ে গঠিত দেহের কেন্দ্রীয় অক্ষ বরাবর বিন্যস্ত স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান নিয়ন্ত্রণকারী অংশ হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র। দেহের সঙ্গে বাহ্যিক পরিবেশের সমন্বয় ও বুদ্ধি-আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা এর প্রধান কাজ।
  2. প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র বা পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টো (PNS) যে তন্ত্র কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের সঙ্গে সংজ্ঞাবহ ও আজ্ঞাবহ স্নায়ু দ্বারা যথাক্রমে গ্রাহক ও কারক অঙ্গের সমন্বয়সাধান করে তাকে প্রান্তীয় স্নায়ুতা বলে। মানুষের ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক নির্গত 12 জোড়া করোটি স্নায়ু ও 31 জোড়া সুষুম্না স্নায়ু নিয়ে প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র গঠিত। এই তন্ত্র বাহ্যিক উদ্দীপনায় সাড়াপ্রদানে সহায়তা করে।
  3. স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র বা অটোনোমিক নার্ভাস সিস্টেম (ANS) – স্নায়ুতন্ত্রের যে অংশ দেহের আন্তরযন্ত্র, গ্রন্থি, অনৈচ্ছিক পেশিতে বিন্যস্ত হয়ে তাদের কার্যকারিতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নিয়ন্ত্রণ করে তাকে স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র বলে। স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দুইপ্রকার- সমবেদী বা সিমপ্যাথেটিক স্নায়ুতন্ত্র এবং পরাসমবেদী বা প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ুতন্ত্র। দেহের বিভিন্ন আন্তরযন্ত্র, যেমন — বিভিন্ন গ্রন্থি, অনৈচ্ছিক পেশি প্রভৃতির কাজ নিয়ন্ত্রণ করে স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র।

নিউরোন ও স্নায়ুর মধ্যে সম্পর্ক চিত্রসহ আলোচনা করো।

নিউরোন হল স্নায়ুতন্ত্রের মৌলিক ইকোসিস্টেম এবং এটি মানব মনোবিজ্ঞান ও মেশিন লার্নিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

নিউরোন ও স্নায়ুর মধ্যে সম্পর্ক

নিউরোন ও স্নায়ুর মধ্যে সম্পর্কগুলি হল —

1. স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক হল নিউরোন। একটি আদর্শ নিউরোন অ্যাক্সন, ডেনড্রন ও কোশদেহ দ্বারা গঠিত। ডেনড্রন-এর সাহায্যে নিউরোন উদ্দীপনা গ্রহণ করে এবং অ্যাক্সন-এর সাহায্যে তাকে পরবর্তী নিউরোন বা পেশিতে প্রেরণ করে। অন্যদিকে, আবরণীযুক্ত অ্যাক্সনকে স্নায়ুতন্তু বলে। যে তন্তুময় পর্দা দ্বারা অ্যাক্সন আবৃত থাকে, তাকে এন্ডোনিউরিয়াম বলে। কিছু সংখ্যক স্নায়ুতন্তু একত্রিত হয়ে বান্ডিল গঠন করে। এই বান্ডিলগুলি যে পর্দা দ্বারা আবৃত থাকে তাকে পেরিনিউরিয়াম বলে। এইজাতীয় ছোটো ছোটো কতকগুলি বান্ডিল আবার এপিনিউরিয়াম দ্বারা আবৃত হয়ে স্নায়ু গঠন করে।

নিউরোন ও স্নায়ুর মধ্যে সম্পর্ক চিত্রসহ আলোচনা করো।

2. অন্তর্বাহী স্নায়ু গ্রাহক থেকে উদ্দীপনা বহন করে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে নিয়ে যায় এবং বহির্বাহী স্নায়ু কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র থেকে ইফেকটরে উদ্দীপনা বহন করে আনে। এরা যথাক্রমে সেনসরি বা সংজ্ঞাবহ নিউরোন ও মোটর বা আজ্ঞাবহ নিউরোনের সমন্বয়ে গঠিত হয়। অর্থাৎ, নিউরোন ও স্নায়ু উভয়ই স্নায়ুস্পন্দন পরিবহণ করে। প্রকৃতপক্ষে স্নায়ুর গঠনগত উপাদান নিউরোনই স্নায়ুর মধ্যে উপস্থিত থেকে স্নায়ুস্পন্দন পরিবহণ করে। সুতরাং বলা যায়, নিউরোন ও স্নায়ু পরস্পর ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত। 

মেরুদণ্ডী প্রাণীর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন অংশের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

মেরুদণ্ডী প্রাণীর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র হল মানব স্পষ্টতার মাধ্যমে পরিচিত একটি প্রক্রিয়ামণি এবং এর মাধ্যমে সমস্ত শারীরিক এবং মানসিক কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

মেরুদণ্ডী প্রাণীর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র মস্তিষ্ক সুষুম্নাকাণ্ড নিয়ে গঠিত।

মস্তিষ্ক

মানুষের মস্তিষ্কের তিনটি প্রধান অংশ – 1. অগ্রমস্তিষ্ক, 2. মধ্যমস্তিষ্ক ও 3. পশ্চাদমস্তিষ্ক।

মেরুদণ্ডী প্রাণীর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন অংশের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

অগ্রমস্তিষ্ক

  1. গুরুমস্তিষ্ক বা সেরিব্রাম, থ্যালামাসহাইপোথ্যালামাস নিয়ে অগ্রমস্তিষ্ক গঠিত
  2. গুরুমস্তিষ্ক মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড়ো অংশ। একটি গভীর স্নায়ুখাঁজ গুরুমস্তিষ্ককে মাঝ বরাবর — বাম ও ডান গোলার্ধে ভাগ করেছে। এদের প্রতিটিকে বলে সেরিব্রাল হেমিস্ফিয়ার। দুটি গোলার্ধের মধ্যে সংযোগস্থাপন করে একটি অনুপ্রস্থ স্নায়ুতন্তুগুচ্ছ। একে করপাস ক্যালোসাম বলে।
  3. গুরুমস্তিষ্কের বাইরের দিকে থাকে ধূসর বস্তু এবং ভিতরের দিকে থাকে শ্বেত বস্তু। সেরিব্রামের ধূসর অংশকে বলে সেরিব্রাল কর্টেক্স
  4. থ্যালামাস গুরুমস্তিষ্কের নীচে অবস্থিত এবং ধূসর বস্তু দিয়ে গঠিত।
  5. হাইপোথ্যালামাস থ্যালামাসের নীচে অবস্থিত এবং শ্বেত ও ধূসর বস্তু দিয়ে গঠিত।

মধ্যমস্তিষ্ক

মস্তিষ্কের এই অংশটি অগ্র ও পশ্চাদমস্তিষ্কের মাঝখানে অবস্থান করে। এই অংশটি টেকটাম ও সেরিব্রাল পেডাংকুল নিয়ে গঠিত।

পশ্চাদমস্তিষ্ক

এটি মস্তিষ্কের সব থেকে পিছনের অংশ। লঘুমস্তিষ্ক, পনস্ এবং সুষুম্নাশীর্ষক নিয়ে পশ্চাদমস্তিষ্ক গঠিত। এর মধ্যে লঘু মস্তিষ্ক, পশ্চাদমস্তিষ্কের সর্বাপেক্ষা বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

সুষুম্নাকাণ্ড

  1. এটি মস্তিষ্কের সুযুরাশীর্ষকের শেষভাগ থেকে শুরু হয়ে সাধারণত প্রথম লাম্বার কশেরুকা পর্যন্ত বিস্তৃত।
  2. সুষুম্নাকাণ্ড 31টি গণ্ডক নিয়ে গঠিত। প্রতিটি খণ্ডক থেকে এক জোড়া করে মোট 31 জোড়া সুষুম্না স্নায়ু উৎপন্ন হয়েছে। এই খণ্ডকগুলি পাঁচটি অংশের অন্তর্গত — সারভাইক্যাল (খণ্ডক সংখ্যা ৪), থোরাসিক (খণ্ডক সংখ্যা 12), লাম্বার (খণ্ডক সংখ্যা 5), স্যাক্রাল (খণ্ডক সংখ্যা 5), কক্সিজিয়াল (খণ্ডক সংখ্যা 1)।
  3. সুষুম্নাকাণ্ডের বাইরের দিকে থাকে শ্বেত বস্তু এবং ভিতরের দিকে থাকে ধূসর বস্তু। কেন্দ্রে থাকে কেন্দ্রীয় নালী, যা মস্তিষ্ক- সুষুম্না রস বা সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড (CSE) দ্বারা পূর্ণ।
  4. মানুষের সুষুম্নাকাণ্ড দৈর্ঘ্যে প্রায় 18 inch (45 cm)।
  5. সুষুম্নাকাণ্ডের শেষপ্রান্তটি সুচালো।

স্নায়বিক পথটি একটি উদাহরণের মাধ্যমে বুঝিয়ে দাও।

স্নায়বিক পথ হল স্নায়ুতন্ত্রের পথ যা স্নায়ু ইম্পাল্সগুলির সম্পর্কে পরিবর্তনের মাধ্যমে মনোবিজ্ঞানীদের স্পষ্টতা অর্জন করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

স্নায়বিক পথ

স্নায়ুতন্ত্র বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা গ্রহণ করে তার পরিপ্রেক্ষিতে দেহে প্রতিক্রিয়া বা সাড়া সৃষ্টি করে। কিন্তু দেহে স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা এই সমন্বয়সাধনের জন্য স্নায়বিক পথের প্রয়োজন। বাহ্যিক উদ্দীপনার উপস্থিতিতে তা গ্রাহক বা রিসেপট দ্বারা গৃহীত হয়। তারপর তা স্নায়ু বা নার্ভ দ্বারা স্নায়ুকেন্দ্রে (মস্তিষ্ক বা সুষুম্নাকাণ্ড) যায়। মস্তিষ্ক উদ্দীপনাটি বিশ্লেষণ করে এবং ভিন্ন স্নায়ুপথে তা কারক বা ইফেকটর অংশে প্রতিক্রিয়া পাঠায়। পেশি, গ্রন্থি প্রভৃতি কারক তখন সেই প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী কাজ করে থাকে।

উদাহরণ আমাদের বাড়িতে দরজায় কেউ বেল বাজালে তা কান দিয়ে অনুভব করি ও তারপর দরজা খুলে দিই। এক্ষেত্রে কানে উপস্থিত গ্রাহক শব্দের উদ্দীপনা গ্রহণ করে স্নায়ুর দ্বারা মস্তিষ্কে পাঠায়। মস্তিষ্ক তা বিশ্লেষণ করে দেহে (হাত, পা-এর পেশি) তার প্রতিক্রিয়া পাঠায় ও আমরা দরজা খুলি।

স্নায়ুতন্ত্র হল একটি জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম যা প্রাণীদের সাড়া প্রদান এবং ভৌত সমন্বয়ের জন্য দায়ী। এটি উদ্দীপনা গ্রহণ করে, প্রক্রিয়া করে এবং প্রতিক্রিয়া জানায়। স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশগুলি হল মস্তিষ্ক, সুষুম্নাকাণ্ড এবং পেরিফেরাল স্নায়ুতন্ত্র। স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান উপাদানগুলি হল নিউরোন, স্নায়ু এবং স্নায়ুসন্নিধি। স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন প্রকার হল সেন্সরি স্নায়ুতন্ত্র, মোটর স্নায়ুতন্ত্র এবং অটোনমিক স্নায়ুতন্ত্র।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

মাধ্যমিক - ভূগোল - বারিমন্ডল - জোয়ার ভাটা - রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক – ভূগোল – বারিমন্ডল – জোয়ার ভাটা – রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

The Passing Away of Bapu

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – Question and Answer

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer